1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

করোনা ভাইরাস এসি থেকেও ছড়াতে পারে

  • Update Time : শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২০
  • ১৫০ Time View

দৈনিক প্রত্যয় ডেস্ক:বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত গোটা বিশ্ব। এই ভাইরাসের ছোবলে এখন পর্যন্ত (শনিবার সকাল ৯টা) সারাবিশ্বে আক্রান্ত হয়েছে ১৬ লাখ ৯৯ হাজার ৬৩১ জন। আর মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ২ হাজার ৭৩৪ জনের।

এমন পরিস্থিতিতে প্রাণঘাতী এ ভাইরাস নিয়ে বিভিন্ন সময়ে নানা তথ্য সামনে আসছে। নতুন তথ্য হলো এসি থেকেও ছড়াতে পারে করোনাভাইরাস। সম্প্রতি আমেরিকার ‘সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন’(CDC) এর জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্র সে রকমই ইঙ্গিত দিয়েছে।
জানা গিয়েছে, চিনের গানজাংহু প্রদেশে এক রেস্তোরাঁয় উহান থেকে এক ব্যক্তি সপরিবারে খেতে গিয়েছিলেন। তার পাশাপাশি এক মিটার এর থেকে বেশি দূরত্বে থাকা আর ও দুটি পরিবার খেতে বসেন অন্য দুই টেবিলে। সামনে ছিল একটি এসি। পরবর্তীতে দেখা যায়, প্রায় একই সময়ে ওই তিনটি পরিবারের মোট ১০ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এই তিন টেবিলের কেউই কিন্তু তাদের নিজেদের মধ্যে কাউকে স্পর্শও করেননি। পরবর্তীতে উহান ফেরত ব্যক্তির শরীরে প্রথম করোনার লক্ষণ দেখা দেয়।

কোভিড-১৯ ড্রপলেটের মাধ্যমে ছড়ায়। কথা বলা, হাঁচি, কাশির ফলে যে ড্রপলেট তৈরি হয় তা আয়তনে প্রায় ৫ মাইক্রোমিটারের বেশি। এত বড় কণার পক্ষে এক মিটারের বেশি দূর পর্যন্ত যাওয়া খুব মুশকিল। তাই সেটা এক মিটারের মধ্যেই থিতিয়ে পড়ে। বিজ্ঞানীদের মতে, যে ড্রপলেটের এক মিটারের মধ্যে লুটিয়ে পড়ার কথা, এয়ার কন্ডিশনের বায়ুর প্রবাহ সেগুলোকে অনেকটা বেশি দূর পর্যন্ত টেনে নিয়ে যেতে পারে।
এসি নিয়ে যেসব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে তা নিম্নে তুলে ধরা হলো-
সেন্ট্রাল এসি আছে, সেই জায়গা থেকে করোনাভাইরাসের রোগীদের একটু দূরে রাখতে হবে। এমনকি যে
হাসপাতালে সেন্ট্রাল এসি আছে সেখানে প্রতি দুজন রোগীর মধ্যে দূরত্ব আরো একটু বাড়াতে হবে। আর
ডিপার্টমেন্টাল স্টোরগুলোর ক্ষেত্রে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনার সময় এসির ব্লোয়ার থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।

একান্তই এসি চালাতে হলে অবশ্যই সার্ভিসিং করে নিতে হবে। লকডাউনের বাজারে এসি সার্ভিসিংয়ের লোক পাওয়া একটু মুশকিলের। তাই যতটা সম্ভব নিজেই করুন।
এছাড়া দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার কারণে এসির মধ্যে ব্যাক্টেরিয়া, ছত্রাক থাকতে পারে। এ জন্য হঠাৎ করে ছাড়লে ঘরের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে নিউমোনিয়া, সাইনোসাইনোসাইটিসের মতো সমস্যা। যা এই সময় আতঙ্ক ছড়াতে পারে।
এসি চালালেও দিনের কোনও একটা সময় অন্তত জানালা দরজা খুলে দিন। পর্দা নামিয়ে ঘরে সূর্যের আলো আসতে দিন।
সূত্র : এই সময়

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..