1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

মুখ খুলে ফের বিতর্কে রাজ্যপাল

  • Update Time : মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল, ২০২০
  • ১৮৪ Time View

বিশেষ সংবাদদাতা,কলকাতা:
পশ্চিমবাংলায় নানা বিষয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নানা মন্তব্য করে বিতর্ক বাড়িয়েছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। তাঁর টুইট করা নিয়েও রাজনৈতিক মহলে কম চর্চা হয় না! রাজ্যপালের মন্তব্য বা টুইট নিয়ে সরকারের হয়ে অনেকবার মুখ খুলেছেন সুব্রত মুখোপাধ্যায় থেকে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মতো মন্ত্রীদের অনেকেই। তবে এত বিতর্কের পরও নিজের অবস্থান থেকে এতটুকু সরে আসেননি তিনি। মঙ্গলবার সকালেও ফের টুইট করেন। পাশাপাশি একটি ভিডিও বার্তাও দেন।
তবে এবারের টুইটের ভাষা ছিল একটু অন্য রকম। একটি টুইটে লকডাউন সফল করা নিয়ে রাজ্যের মানুষের প্রতি তিনি আর্জি জানিয়েছেন। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, সকলেরই উচিত করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে লকডাউন নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে সহযোগিতা করা। টুইটের ভাষা এই পর্যন্ত ঠিক ছিল। তার পরই তিনি রাজ্যে আসা কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের প্রসঙ্গ তোলেন, যা বিতর্ক বাড়িয়ে দিতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। তিনি টুইটে বলেন, ‘রাজ্যকে সাহায্য করতেই প্রতিনিধি দল এসেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের উচিত পদ্ধতিগত ভাবে প্রতিনিধি দলকে সহযোগিতা করা।’ প্রসঙ্গত, করোনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে সোমবারই দুটি প্রতিনিধি দলকে রাজ্যে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। এ নিয়ে রাজ্য ও কেন্দ্রের সম্পর্ক আবার তপ্ত হয়ে উঠেছে। স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী বিষয়টি নিয়ে নিজের অসন্তোষের কথা জানিয়েছেন।
এদিন ভিডিও বার্তায় রাজ্যপালের মন্তব্য রীতিমতো তাৎপর্যপূর্ণ। ওই বার্তায় তিনি বলেছেন, ‘ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার কাছ থেকে চাল নিতে শুরু করেছে রাজ্য সরকার। আমি আশা করব এই চাল রাজ্যের প্রতিটি গরিব মানুষের কাছে পৌঁছবে। চাল নিয়ে যেন দুর্নীতি বা রাজনীতি করা না হয়, সে দিকে সরকারকে দৃষ্টি রাখতে হবে।’ রাজ্যপালের এই বার্তা রাজ্য সরকারকে অস্বস্তিতে ফেলবে বলেই মনে করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই রেশন দুর্নীতি নিয়ে সরগরম হয়ে উঠেছে রাজ্যের রাজনীতি। রেশন নিয়ে নানা অভিযোগ ওঠায় মুখ্যমন্ত্রী খাদ্যসচিবকে সরিয়ে দিয়েছেন। যদিও বিরোধী দলগুলির বক্তব্য, খাদ্যসচিবকে বলি দিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের আড়াল করেছে সরকার। রাজ্যপাল রেশন বিতর্কের দিকেই ইঙ্গিত করেছেন বলে অনেকের ধারণা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..