1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ধান মজুত করায় লাখ টাকা জরিমানা

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৬০ Time View

প্রত্যয় নিউজডেস্ক: দিনাজপুরে ছাঁটাই ক্ষমতার বেশি পরিমাণ ধান রাখায় দুটি অটোরাইস মিলকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

মিল দুটি হলো- শহরের পুলহাট খোয়ারের মোড় এলাকার হৃদয় অটোমেটিক রাইস মিল ও গোপালগঞ্জ এলাকার ব্লুবেল অটোমেটিক রাইস মিল।

বৃহস্পতিবার (০১ অক্টোবর) বিকেল সোয়া ৫টার দিকে দিনাজপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিট্রেট মাগফুরুল হাসান আব্বাসী র্যাবের সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।

এ সময় হৃদয় অটোমেটিক রাইস মিলে ৬৫০ টন ধান মজুত রাখায় ৩০ হাজার এবং ব্লুবেল অটোমেটিক রাইস মিলে দুই হাজার ৭০০ মেট্রিক টন ধান মজুত রাখায় ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা আশ্রাফুজ্জামান ও সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক রেজাউল ইসলাম প্রমুখ।

খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারি বিধি মোতাবেক কোনো অনুমোদিত অটোরাইস মিলের মালিক পাক্ষিক ছাঁটাই ক্ষমতার পাঁচ গুণ পরিমাণ ধান এক মাসের অধিক সময় ধরে মজুত রাখলে তা দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।

চাল মজুতের ক্ষেত্রে এই নীতিমালা ১৫ দিনের বেশি সময় মজুত রাখতে পারবে না। যারা এই নিয়মের বাইরে গিয়ে অটোরাইস মিলে বা গোডাউনে ধান-চাল মজুত রাখবে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে সরকার।

খাদ্যের কৃত্রিম ঘাটতি থেকে রক্ষা পেতে দিনাজপুরের অটোরাইস মিলগুলোতে এ অভিযান ধারাবাহিকভাবে পরিচালনা করা হবে বলেও জানা যায়।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাগফুরুল হাসান আব্বাসী বলেন, যে প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নেই এবং যারা অনুমোদিতভাবে মালামাল স্টোক করছেন তাদের আমরা প্রথমে সর্তক করেছি। যারা আমাদের সতর্কতা মানেননি এবং অবৈধভাবে খাদ্য পণ্য মজুত রেখেছেন তাদের আমরা জরিমানা করেছি।

একই সঙ্গে আমরা একটি বার্তা দিতে চাই, যারা এখনো এই নিয়মের মধ্যে আসেননি তারা যেন নিয়মের মধ্যে আসেন। যে দুটি মিলকে জরিমানা করা হয়েছে তাদের নির্দিষ্ট একটি সময় বেঁধে দেয়া হয়েছে। যাতে তারা ধান ও চালগুলো বিক্রি করে দেন। আর যাদের লাইসেন্স নবায়ন নেই তারা যেন দ্রুত সময়ে নবায়ন করে ফেলেন।

দিনাজপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা আশ্রাফুজ্জামান বলেন, কয়েকদিন আগে খাদ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে একটি সভা হয়। সেখানে সরু চাল ও মাঝারি চালের দাম নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। আজকে থেকে আমরা মাঠে নেমেছি, অনিয়মের যেকোনো খবর পেলেই আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

তিনি বলেন, জেলা প্রশাসকের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তার নির্দেশনা মোতাবেক আমরা পরবর্তীতেও এরকম অভিযান পরিচালনা করব। যেই আইনের বিরুদ্ধে যাবে কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..