1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

শুল্কমুক্ত ৭৬ পণ্যের প্রবেশাধিকার চায় নেপাল

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩৩৬ Time View

প্রত্যয় নিউজডেস্ক: বাংলাদেশে শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত ৭৬ পণ্যের প্রবেশাধিকার চায় নেপাল। অন্যদিকে ৪২টি পণ্যের একই রকম সুবিধা চাচ্ছে বাংলাদেশ। কাঠমান্ডু পোস্টের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই দেশের জয়েন্ট সেক্রেটারি পর্যায়ের বাণিজ্যিক আলোচনা শুরু হয়েছে।

নেপালের শিল্প, বাণিজ্য ও সরবরাহ বিষয়ক জয়েন্ট সেক্রেটারি প্রকাশ দাহাল জানিয়েছেন, দুই দেশের ওই ভার্চুয়াল বৈঠকের প্রথম দিনে অগ্রাধিকার বাণিজ্যিক চুক্তির খসড়া ও প্রযুক্তিগত দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সচিব পর্যায়ের বৈঠকের পর একটি অগ্রাধিকার ভিত্তিক বাণিজ্যিক চুক্তিতে উপনীত হওয়া ও তা স্বাক্ষর করার কথা রয়েছে।

এক বিবৃতিতে প্রকাশ দাহাল বলেন, নেপাল থেকে যেসব পণ্যের তালিকা দেয়া হয়েছে সেগুলোতে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়াই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।

তিনি আরও বলেন, কাস্টমস চার্জ ছাড়াও নেপালি পণ্যের ওপর বাংলাদেশের আরও কিছু চার্জ ধার্য থাকে। ফলে বাংলাদেশের বাজারে সেসব পণ্যের দাম বেশি হয়ে যায়।

নেপালের ১০৮টি পণ্যকে শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়েছে বাংলাদেশ। এই তালিকা আরো বিস্তৃত করার জন্য বাংলাদেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রকাশ দাহাল।

তিনি জানিয়েছেন, চা, কফি, বড় এলাচ, ফলমুল, একাশিয়া গাছের কাঠ, পশমিনাসহ বেশ কিছু রফতানিযোগ্য পণ্য বাংলাদেশে রফতানি তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করাতে চায় নেপাল।

প্রকাশ দাহাল বলেন, যেসব পণ্য শুল্কমুক্ত সুবিধার বাইরে রয়েছে সেগুলো বাংলাদেশে প্রবেশের ক্ষেত্রে জটিলতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। এসব পণ্যের ক্ষেত্রে যে অতিরিক্ত চার্জ ধার্য করা হয় তা পুরোপুরি বাতিল করাই তাদের প্রধান লক্ষ্য।

এ নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ যদি ইতিবাচক সাড়া দেয় তবে একটি বাণিজ্যিক সুবিধা বিষয়ক চুক্তি চূড়ান্ত হতে পারে বলেও উল্লেখ করেছেন প্রকাশ দাহাল।

তার মতে, এমন একটি চুক্তি স্বাক্ষর হলে নেপালের পণ্য রফতানি বৃদ্ধি পাবে। ফলে বাণিজ্যিক অসমতা কিছুটা কমে আসবে। প্রকাশ দাহাল বলছেন, বাণিজ্যিক সুবিধা বিষয়ক চুক্তির অধীনে শতকরা ১০০ ভাগ কাস্টমস ওয়েভার চাইছে বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে পণ্যের চূড়ান্ত তালিকা নেপাল এখনও পায়নি।

নেপালের কৃষি প্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ এবং বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট, সল্ট ট্রেডিং করপোরেশন ও ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির অধীনে এই বৈঠক পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এসব চুক্তি গত বছর পঞ্চম বৈঠকে স্বাক্ষর করা হয়েছিল।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..