নিজস্ব প্রতিনিধি: ৪ জানুয়ারি দ্বিধা বিভক্ত হয়ে ৪ গ্রুপে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরে তারা তাদের নেতৃত্বের শোডাউন করে। কিশোরগঞ্জে প্রায় দেড় বছর পূর্বে তিন সদস্য বিশিষ্ট জেলা কমিটি হলেও পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে পারেনি ছাত্রলীগ।
সকাল থেকে খণ্ড মিছিল নিয়ে সৈয়দ নজরুল ইসলাম চত্বরে জড়ো হয় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। অনুষ্ঠানের শুরুতে ৭৪টি বেলুন উড়ানো হয় ছাত্রলীগের ৭৪তম জন্মদিন উপলক্ষে। জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন মোল্লা সুমনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ ওমান খানের সঞ্চালনায় এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ আফজল, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজসহ জেলা ও বিভিন্ন ইউনিটের ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা।
এছাড়া বিকেলে ছাত্রলীগ নেতা তানিম ইসলাম, রতন, স্বপন, নিলয়, নাদিম করীম আরমানদের নেতৃত্বে একটি বিশাল র্যা লি শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম চত্বর থেকে শুরু করে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে ছাত্রলীগের ৭৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা হয়।
এদিকে একই দিন সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লুৎফর রহমান নয়নের নেতৃত্বে একটি মিছিল শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের সামনে এসে শেষ হয়। পরে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা শেষে ছাত্রলীগের জন্মদিন উপলক্ষে কেক কাটেন তারা।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ছাত্রলীগের অন্যতম নেতা কাজী জয়নাল আবেদীন সোলায়মান (সাবেক প্রচার সম্পাদক জেলা ছাত্রলীগ) এর নেতৃত্বে আনন্দ র্যা লীর আয়োজন করা হয়। ছাত্রলীগ নেতা কাজী আবেদীন সোলায়মান নেতাকর্মীদের মাঝে ক্যাপ বিতরণ করেন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে কেক কেটে দিনটি উদযাপন করেন। এতে অংশগ্রহণ করেন গ্রহণ করেন ছাত্রনেতা সারোয়ার জাহান রিজন, রাকিবুল হাসান রাকিব, আশিকুর রহমান হৃদয়, মেহেদি হাসান অন্তর, নাঈম আশরাফ,আলামিন, ছাত্রনেতা নওফেল, মিজান, নাঈম, আপন, ইয়াসিন, সায়েম, শান্ত, যুবরাজ, মোশারফ, লিওন সহ শতাধিক নেতাকর্মী।