জাহিরুল মিলন, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টারঃ বেনাপোল রেলস্টেশন রোডস্থ নিবাসী মৃত আব্দুল জলিলের সহধর্মিনী ও সিএন্ডএফ ব্যবসায়ী ও সীমান্ত প্রেসক্লাবের সেক্রেটারী আইয়ুব পক্ষী’র মা আলহাজ্ব আমেনা খাতুন সোমবার (১৮ মে) রাত ১১ টা ১৫ মিনিটে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের করোনারি ইউনিটে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন )।
সোমবার সন্ধ্যার পর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে দ্রুত বেনাপোল ফায়ার সার্ভিসের এ্যাম্বুলেন্সে করে যশোর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় পরে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর । মৃত্যুকালে তিনি ৫ পুত্র ১ কন্যা নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বেনাপোল রেল স্টেশন জামে মসজিদে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয় । জানাজা পড়ান স্টেশন মসজিদের সাবেক ইমাম মাওলানা আব্দুর রহিম হাবিবি । জানাজা শেষে তাকে বেনাপোল পোর্ট থানাধীন গাজীপুর গ্রামের কবরস্থানে দাফন করা হয়। মরহুমের নামাজে জানাজায় অংশ নেন-শার্শা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক- আলহাজ্ব নুরুজ্জামান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান- মেহেদী হাসান, বেনাপোল পৌর মেয়র- আশরাফুল আলম লিটন, বেনাপোল পৌর আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি- আলহাজ্ব এনামুল হক মুকুল, সাধারণ সম্পাদক- আলহাজ্ব নাসির উদ্দিন, শার্শা উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ,স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীবৃন্দ ৷ শার্শা উপজেলার ইলেকটনিক, প্রিন্ট মিডিয়া ও অনলাইন প্রত্রিকার সাংবাদিকবৃন্দ৷
রত্নগর্ভা মায়ের ইন্তেকালে মরহুমার সন্তানেরা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন, এরা হলেন- বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশন এর যুগ্ম- সাধারন সম্পাদক এবং যুথী এন্টারপ্রাইজ স্বত্বাধিকারী এবং বিশিষ্ট সাংবাদিক আলহাজ্ব মোঃ জামাল হোসেন, প্রতিদিনের সংবাদ পত্রিকার সাংবাদিক মনির হোসেন, দৈনিক বিজনেস ফাইলের সাংবাদিক মোশারফ হোসেন মনা এবং সীমান্ত প্রেসক্লাব বেনাপোল এর সাধারণ সম্পাদক ও জয়যাত্রা টেলিভিশন এর বেনাপোল প্রতিনিধি মোঃ আইয়ুব হোসেন পক্ষী।
অসুস্থতার শুরু থেকে মৃত্যু অবধি যে সকল আত্মীয় স্বজন,বন্ধুবান্ধব,শুভাকাঙ্খী,
সাংবাদিকবৃন্দ এবং সোমবার সন্ধ্যা থেকে মায়ের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রাতভর যারা মায়ের পাশে থেকে সেবা দিয়েছেন বিশেষ করে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মামুন খান সহ পুলিশ সদস্যদের এবং বেনাপোল ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ তৌহিদুর রহমান সুমন সহ সকল সদস্যদের প্রতি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন মরহুমার পুত্রকন্যা সকল।