1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

অদ্ভুত কিছু কুসংস্কার

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০২০
  • ৫১১ Time View
ডেস্ক রিপোর্ট :
● দোকানের প্রথম কাস্টমার ফেরত দিতে নেই।
● পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে ডিম খাওয়া যাবে না। তাহলে পরীক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে।
● আঙ্গুলের ইশারায় কবর দেখালে সেই আঙ্গুল পঁচে যায়।
● নতুন বউকে শ্বশুর বাড়িতে নরম স্থানে বসতে দিলে বউয়ের মেজাজ নরম থাকে।
● বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ ‘সদকা’করতে হয়।
● কুকুরকে পা দিয়ে বাড়িতে গর্ত করতে দেখলে কারো মৃত্যুর আশঙ্কা আছে, এটা মনে করা।
● জোড়া কলা খেলে জমজ সন্তান জন্ম নেয়।
● রাতে নখ, চুল, দাঁড়ি গোফ ইত্যাদি কাটতে নেই।
● প্রথম সন্তান মারা গেলে পরের সন্তানের কান ফুটো করে দিতে হয়, তাতে সে দীর্ঘ হায়াত পায়।
● ভাই-বোন মিলে মুরগি জবাই করা যায় না।
● ঘরের ময়লা পানি রাতে ঘরের বাইরে ফেলতে হয় না, তাতে সংসারে অমঙ্গল হয়।
● ঘর থেকে বের হওয়ার সময় পেছন থেকে ডাক দিলে তার যাত্রা অশুভ হয়।
● ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হয়।
● কোরআন শরিফ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল ‘সদকা’করতে হয়, না হলে মাথার চুল উঠে যায়।
● ছোট বাচ্চাদের দাঁত পড়লে তা ইঁদুরের গর্তে ফেলতে হয়, না হলে দাঁত আঁকাবাঁকা হয়।
● ভাঙ্গা কুলায় লাথি মারলে জমির ফসল কমে যায়।
● গর্ভবর্তী মহিলাকে এক কাতে শয়ন করতে নেই। এতে বাচ্চা প্রতিবন্ধী হয়।
● ঘর থেকে বের হওয়ার সময় পেছন দিকে ফিরে তাকানো নিষেধ; তাতে যাত্রা ভঙ্গ হয় বা যাত্রা অশুভ হয়।
● রাতে বাঁশ কাটা যাবে না।
● রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া ও ফল তোলা নিষেধ।
● ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে যাত্রা অশুভ হয়।
● ঘরের চৌকাঠে বসা, দরিদ্রতার লক্ষণ।
● মহিলাদের বিশেষ দিনে সবুজ কাপড়ের কিছু একটা পড়তে হয় এবং তাদের হাতের কিছু খাওয়া যায় না।
● বিধবা নারীকে অবশ্য অবশ্যই সাদা কাপড় পরিধান করতে হবে।
● ভাঙা আয়না দিয়ে চেহারা দেখা যাবে না, তাতে অমঙ্গল হয়, চেহারার ঔজ্জ্বল্য নষ্ট হয়।
● ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসে, আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসে।
● নতুন কাপড় পরিধান করার আগে তা আগুনে ছ্যাঁকা দিতে হয়।
● নতুন কাপড় পরিধান করার পর পিছনে তাকাতে নেই।
● গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাফ চাইতে হয়।
● আশ্বিন মাসে কোনো নারী বিধবা হলে তার আর কোনো দিন বিয়ে হয় না।
● সোমবারের দিন কাউকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়া নিষেধ।
● রাতের কাউকে সুঁই-সূতা দিতে নেই।
● গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে তা সেলাই করে ব্যবহার করতে মানা।
● খালি ঘরে সন্ধ্যায় বাতি দিতে হয়, না হলে বিপদ অনিবার্য।
● নবী করিম সা.-এর নাম শুনলে হাতে চুম্বন খাওয়া, তদ্রুপ মক্কা-মদিনার ছবি দেখলে চুমো খাওয়া।
● গর্ভবতী মহিলার জন্য কোনো কিছু কাটাকাটি কিংবা জবাই করা নিষিদ্ধ, তাতে বাচ্চা ঠোঁট কাটা জন্ম নেয়।
● পাতিলের মধ্যে খানা থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়।
● বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় সামনে দিয়ে খালি কলস নিয়ে কেউ গেলে বা খালি কলস পড়লে যাত্রা অশুভ হয়।
● ছোট বাচ্চাদের শরীরে লোহা জাতীয় কিছু বেঁধে দিতে হয়, তাতে সে দুষ্টু জ্বীন-শয়তানের প্রভাব থেকে রক্ষা পায়।
● রুমাল, ছাতা, হাতঘড়ি ইত্যাদি কাউকে ধার দিতে হয় না।
● হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে মনে করা হয়।
● হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে বলে মনে করা।
● নতুন বউ কোনো ভালো কাজ করলে তা শুভ লক্ষণ বলে মনে করা।
● ইষ্টি কুটুম পাখি ডাকলে বলা হয় আত্মীয় আসবে।
● তিন রাস্তার মোড়ে বসতে মানা, তাতে বংশ উজাড় হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
● পর পর কয়েক সন্তান মারা যাওয়ার পর ছেলে হলে বড়শি পুড়ে তার কপালে দাগ দেয়া দরকার।
● খাওয়ার সময় ঢেঁকুর আসলে অথবা খাবার আটকে গেলে কেউ তাকে স্মরণ করছে বা গালি দিচ্ছে মনে করা।
● কাকের ডাক বিপদের পূর্বাভাস মনে করা।
● শকূন ডাকলে বা দেখলে কেউ মারা যাবে, এটা মনে করা।
● অনুরূপভাবে পেঁচার ডাককেও বিপদের কারণ মনে করা।
● মৃতের বাড়িতে ৩ দিন পযর্ন্ত মাছ-গোশত না খাওয়া, বাধ্যতামূলক নিরামিষ খাওয়া উচিত।
● দুজনের কথার ফাঁকে টিকটিকির আওয়াজকে কথার সত্যায়ন মনে করা।
● কারো মাথায় টোকা খেলে দ্বিতীয় বার টোকা দেয়া আবশ্যক মনে করা, না হলে মাথায় শিং গজায়- এমনটা ভাবা।
● পুরুষের বুকে লোম থাকা স্ত্রীকে ভালোবাসার পরিচায়ক মনে করা।
● নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত এক পদ দিয়ে খাওয়ানো।
● নতুন বউকে শ্বশুরালয়ে কমপক্ষে আড়াই দিন অবস্থান করতে হয়।
● পাতিলে ভাত খেলে মেয়ে সন্তান জন্ম নেয়।
● কবরের খোদাইয়ের সময় প্রথম কোপের মাটি রেখে দেয়া।
● গরুর বাছুরের গলায় জুতার টুকরা ঝুলিয়ে দিলে সেটা মানুষের কুদৃষ্টি থেকে বেঁচে থাকে।
● দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত বাড়ি থেকে চাল উঠিয়ে তা রান্না করে কাককে খাওয়ানো ও নিজেও খাওয়া।
● সকালে ঘুম থেকে উঠে ঘর ঝাড়ু দেয়ার আগ পর্যন্ত খাওয়ার জন্য কাউকে কোনো কিছু দেয়া নিষেধ।
● রাতে কোনো কিছুর লেনদেন করা ভালো নয়।
● সকালে দোকান খোলে নগদ বিক্রি না করা পর্যন্ত কাউকে বাকি দেয়া নিষেধ, তাহলে সারাদিন শুধু বাকিই বিক্রি করতে হয়।
● দাঁড়িপাল্লা কিংবা মাপার জিনিস পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে সেটাকে সালাম করতে হয়, না হলে ঘরের লক্ষ্মী চলে যায়।
● হঠাৎ বাম চোখ কাঁপলে দুঃখ আসবে মনে করা।
● রাতে কাউকে চুন দিতে হলে তখন চুনকে চুন না বলে দই বলতে হয়।
● রাস্তায় চলা সময় হোঁচট খেলে পিছিয়ে পুনরায় চলা শুরু করতে হয়।
● ফলবান বৃক্ষ বা বাগানে মানুষের বদ নজর এড়াতে মাটির পাতিলে সাদাকালো রং মেখে তা ঝুলিয়ে রাখতে হয়।
● বিনা ওজুতে বড়পীর আবদুল কাদের জিলানীর নাম নিলে শরীরের পশম পড়ে যায়।
● সূর্যগ্রহণের সময় গর্ভবতী নারীরা কিছু কাটলে গর্ভের সন্তান নাক-কান বা ঠোঁট কাটা অবস্থায় জন্ম নেয়।
● মহিলাদের হাতে বালা বা চুড়ি না পড়লে স্বামীর অমঙ্গল হয়।
● স্ত্রীর নাকে নাক ফুল পরিধান স্বামীর জন্য মঙ্গলজনক মনে করা।
● দা, কাঁচি বা ছুরি ডিঙ্গিয়ে গেলে তা সেলাম করা। না হলে ক্ষতির আশঙ্কা আছে মনে করা।
● স্বামীর নাম মুখে বলা যাবে না এতে স্বামীর অমঙ্গল হয়।
● নতুন বউকে বাপের বাড়ি থেকে ধান এনে স্বামীর বাড়ির গোলায় রাখা।
● ঢেঁকির ওপর বসে আহার করলে বউ মারা যায় বলে মনে করা।
● এছাড়া এলাকাভেদে আরও অনেক কুসংস্কারের প্রচলন রয়েছে। আমাদের উচিত এসব কুসংস্কার থেকে বেঁচে থাকা। আল্লাহতায়ালা সবাইকে প্রচলিত এ সব কুসংস্কার থেকে বেঁচে থাকার তওফিক দান করুন। আমিন। সূত্র: ইন্টারনেট।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..