1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ওমিক্রনরোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন গাইডলাইন

  • Update Time : বুধবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২২
  • ২৭৮ Time View

ওয়েব ডেস্ক: ওমিক্রনরোধে নতুন ক্লিনিক্যাল গাইডলাইন তৈরি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ইতোমধ্যে হাসপাতালসহ সব স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানগুলোতে এ গাইডলাইন পাঠিয়েও দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৬ জানুয়ারি) দুপুরে দেশের করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে অধিদপ্তরের নিয়মিত ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে এসব তথ্য জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম।

তিনি বলেন, দেশেও ওমিক্রনের নতুর ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, এই ওমিক্রনের কারণেই দেশে সংক্রমণ এতোটা বেড়ে গেছে।

নাজমুল ইসলাম বলেন, ওমিক্রন রোধে ক্লিনিক্যাল গাইডলাইন ইতোমধ্যেই তৈরি হয়েছে এবং সেটি চূড়ান্তও হয়ে গেছে। আমরা অল্প সময়ের মধ্যেই যে সব স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান, হাসপাতালগুলো আছে, সবগুলোতে গাইডলাইনটি পাঠানো হয়েছে। ওমিক্রন নিয়ে নতুন নতুন যেসব তথ্য রয়েছে, সেগুলোর আলোকেই গাইড লাইনটি সাজানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, রোগ নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাই হলো করোনা সংক্রমণ রোধের বিজ্ঞানভিত্তিক সঠিক পন্থা। এজন্য আমাদের সঠিকভাবে মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে ও টিকা নিতে হবে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টিকার সংকট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই টিকার সংকট নেই। আমাদের হাতে পর্যাপ্ত টিকা আছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আমাদের কাছে যদি চাহিদা পাঠিয়ে দেওয়া হয়, আমরা সে অনুযায়ী টিকা পাঠিয়ে দেবো। আমাদের টিকার কোনো সংকট নেই।

দেশে সংক্রমণ পরিস্থিতি তুলে ধরে এ কর্মকর্তা আরও বলেন, গত সাত দিনে বাংলাদেশেও রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। জানুয়ারি মাসের ১৯ তারিখে আমরা নয় হাজার ৫০০ জন রোগীকে আমরা শনাক্ত করেছিলাম, তখন শতকরা হিসেবে শনাক্তের হার ছিল ২৫ শতাংশের কিছুটা বেশি। কিন্তু ২৫ জানুয়ারিতে এসে সেই শনাক্তের হার ৩২ দশমিক ৪০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। রোগীর সংখ্যা নয় হাজার থেকে বেড়ে ১৬ হাজারে এসেছে।

তিনি আরও বলেন, ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসের এ সময়ে আমরা মোট রোগী পেয়েছিলাম ২১ হাজার ৬২৯ জন, কিন্তু ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে এসে এক লাখ ত্রিশ হাজারের বেশি পেয়েছি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..