1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

কোভিড আক্রান্ত বৃটেনে,বাংলাদেশি ও পাকিস্তানিরা ছিল ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে

  • Update Time : শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২১
  • ২৪৫ Time View

প্রত্যয় লন্ডন ডেস্ক :সম্প্রতি বৃটেনে থাকা বাংলাদেশি ও পাকিস্তানি কমিউনিটিতে কোভিড আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, গত বছরের অক্টোবর থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্তএ ধরণের সকল কমিউনিটিই কোভিড মৃত্যুর ঝুঁকিতে ছিল। তবে বাংলাদেশি ও পাকিস্তানিরা ছিল ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে। রিপোর্টে বৃটেনের স্বাস্থ্যসেবায় বৈষম্য এবং নীতিমালার সীমাবদ্ধতা উন্মুক্ত করা হয়েছে। একইসঙ্গে কীভাবে ভবিষ্যতে এই কমিউনিটিগুলোকে সুরক্ষিত করা যায় তা নিয়েও পরামর্শ দেয়া হয়েছে এতে।

জাতিগত বৈষম্য স¤পর্কিত এক কমিশনের রিপোর্টে জানানো হয়, শুধুমাত্র জাতিগত পরিচয়ই এখন করোনা ঝুঁকি বৃদ্ধির একটি ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, বিদেশি কমিউনিটিগুলোর যেসব অসুবিধার মুখে পড়তে হয় তা করোনার সংক্রমণ এবং মৃত্যু দুইই বৃদ্ধি করে। এরমধ্যে বাংলাদেশি ও পাকিস্তানি দলগুলো সবথেকে বেশি স্থায়ী এবং দুর্বল স্বাস্থ্যের সমস্যায় ভোগে।

এর কারণ হিসেবে এই বৈষম্যকেই দায়ি করা হয়। তারা সাধারণত ছোট দোকানগুলো, মালামাল পরিবহণ এবং সেবাখাতগুলোতে কাজ করেল। এরফলে তারা কোভিড-১৯ আক্রান্ত হওয়ার বড় ঝুঁকিতে রয়েছে।

আরও পড়ুনমেয়াদহীন লাইসেন্স: ব্রিটেনে লক্ষ লক্ষ গাড়ি চালকের ১০০০ পাউন্ড করে জরিমানা

একইসঙ্গে বাংলাদেশি ও পাকিস্তানিরা অধিক ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাগুলোতে থাকে। সেখানে একই ছাদের নিচে শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলকেই থাকতে হয়। এ কারণে করোনা আক্রান্তের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। পরিবারের একজন কোথাও থেকে আক্রান্ত হলেই বাকিরা ঝুঁকিতে পরে যায়। তাদের জন্য আইসোলেশনে থাকাও অসম্ভব। এছাড়া তাদেরকে মোকাবেলা করতে হয় বর্ণবাদকেও। তাদের জাতিগত ও ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে যে বৈষম্যের শিকার হতে হয় তা শারীরিক নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে এবং পরবর্তীতে চিকিৎসা গ্রহণের ক্ষেত্রেও অন্য বাঁধার মুখোমুখি হতে হয়।

এরকম অবস্থায় যখন করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানলো তখন তা বাংলাদেশি ও পাকিস্তানি কমিউনিটির মধ্যে ভয়াবহ আকার ধারণ করলো। সেবাখাত ও দোকানগুলো অনেক দিন খুলে রাখা হয়েছিল। এখানে কাজ করাদের নিরাপত্তার জন্য রাষ্ট্রীয় কোনো ব্যবস্থাই ছিল না। আর চাইলেও সবাই কাজ বন্ধ করে তাদের পরিবারের ভরন পোষণ চালাতে পারছিলেন না।

আরও পড়ুন :ইরানের নাতাঞ্জ পারমাণবিক কেন্দ্রে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ শুরু

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..