দৈনিক প্রত্যয় ডেস্কঃ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে দিন দিন বাড়ছে সাধারণ মানুষের ঢাকায় প্রবেশ এবং বের হওয়া। রাজধানীতেও বেড়েছে যানবাহন ও মানুষের চলাচল। গণপরিবহন না থাকায় সিএনজি এবং চুক্তিভিত্তিক ব্যক্তিগত পরিবহন ব্যবহার করছেন অনেকে। এ অবস্থা চলতে থাকলে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সারা দেশে করোনায় আক্রান্তদের সিংহভাগই ঢাকার মানুষ। এ অবস্থার মধ্যেই সম্প্রতি কিছু প্রতিষ্ঠান চালু হওয়ায়, রাজধানীতে প্রবেশ ও বের হওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা কিছুটা শিথিল করা হয়েছে। সেই সুযোগে মানুষের চলাচল বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। ঢাকা ফিরতে শুরু করেছে চিরচেনা রূপে।
তবে গণপরিবহন না চলায় সবাই ব্যবহার করছেন সিএনজি, চুক্তিভিত্তিক ব্যক্তিগত পরিবহন ও মোটরসাইকল। এ ক্ষেত্রে মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ব।
রাজধানীর গাবতলীর মতো নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর দিয়েও অবাধে চলছে ঢাকায় প্রবেশ ও বের হওয়া।
এ অবস্থায় করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
ভাইরোলজিস্ট ডা. জাহিদুর রহমান বলেন, একজন যাত্রী ওঠার আগে এবং নেমে যাওয়ার পরে জীবানুনাশক দিয়ে বাহনটি পরিষ্কার করতে হবে। প্রাইভেটকারে এসি ব্যবহার করা যাবে না। জানালা খোলা রেখে চলতে হবে।
এদিকে, রাজধানীর প্রবেশপথগুলোতে বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রম ছিল অনেকটাই শিথিল।
ডিপিআর/ জাহিরুল মিলন