1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

নতুন গ্যাসক্ষেত্র: জাতীয় গ্রিডে শ্রীকাইল ইস্ট যুক্ত হবে আগামী ডিসেম্বরে

  • Update Time : রবিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২০
  • ১১৪ Time View
জাতীয় গ্রিডে শ্রীকাইল ইস্ট যুক্ত হবে আগামী ডিসেম্বরে

প্রত্যয় ডেস্ক: আগামী ডিসেম্বরে শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্র থেকে জাতীয় গ্রিডে গ্যাস যুক্ত হবে। শ্রীকাইলে এখন তিনটি কূপ থেকে গ্যাস উত্তোলন করছে বাপেক্স। তিনটি কূপ থেকে প্রতিদিন গড়ে ২৯ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়। নতুন কূপের গ্যাস যুক্ত হলে আরও ১০ মিলিয়ন গ্যাস বাড়বে।

এ বিষয়ে জ্বালানি সচিব আনিসুর রহমান বলেন, আগামী নভেম্বর বা ডিসেম্বর মাসে শ্রীকাইল ইস্ট-১ থেকে গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে। শ্রীকাইলে গ্যাসক্ষেত্রের ওই কূপে মোট মজুতের পরিমাণ ৭১ বিসিএফ। আর উত্তোলনযোগ্য গ্যাস ৫০ বিসিএফ। এরমধ্যে যদি আমরা গড়ে প্রতিদিন ১০ মিলিয়ন ঘনফুট করে গ্যাস উত্তোলন করি তাও ১৪ বছরের গ্যাসের মজুত আছে সেখানে।

চলতি বছরের ৪ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরের শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রে নতুন কূপ শ্রীকাইল ইস্ট-১ এ উত্তোলনযোগ্য গ্যাস পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বাপেক্স।

এর আগে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ত্রি-মাত্রিক ভূ-তাত্ত্বিক জরিপের পর গ্যাসের অস্তিত্ব জানতে পারে বাপেক্স। পরে ২০১৯ সালের ২৮ অক্টোবর নবীনগর উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকা হাজীপুর গ্রামে কৃষি জমির মধ্যে রিগ বসিয়ে প্রকল্পের খনন কাজ শুরু করে বাপেক্স। ২০২০ সালের ৩১ জানুয়ারি খনন কাজ শেষ হয়। এরপর নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ৩ মার্চ রাত থেকে পরীক্ষামূলকভাবে পাইপের মুখে আগুন দিয়ে গ্যাসের চাপ পরীক্ষা কার্যক্রম শুরু করা হয়। ৪ মার্চ নিশ্চিত করার ঘোষণা দেওয়া হয়।

বর্তমানে শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রের যে জায়গা থেকে এখন গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে, শ্রীকাইলের সেই অংশটি কুমিল্লা জেলার ভেতরে। আর নতুন কূপটি ছয় কিলোমিটার দূরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমানার ভেতরে। মাটির নিচে প্রায় তিন হাজার ৮০ মিটার গভীরে গ্যাসের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। জানা গেছে, শ্রীকাইল পূর্ব-১ গ্যাস কূপটি খননে ৭০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..