1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : Rakibul Hasan Shanto : Rakibul Hasan Shanto
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

পাপুলের মারফিয়া কুয়েতিয়ার ৬৭ কোটি টাকার কাজ বাতিল

  • Update Time : রবিবার, ৯ আগস্ট, ২০২০
  • ১৯১ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাম্প্রতিক খবর হলো, মানব ও অবৈধ মুদ্রা পাচারের অভিযোগে কুয়েতে আটক আছেন বাংলাদেশের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ শহিদ ইসলাম (পাপুল)। তার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মারফিয়া কুয়েতিয়া গ্রুপ নতুনভাবে প্রায় ৬৭ কোটি টাকার কাজ পেয়েছিল, সে কাজ এবার বাতিল করল কুয়েত সরকার। নতুন ও পুরনো মিলিয়ে এ পর্যন্ত শহিদ ইসলামের প্রতিষ্ঠান মারফিয়া কুয়েতিয়ার তিনটি সরকারি কাজের দরপত্র বাতিল হলো।

আগে জুনে কুয়েতের বিমানবন্দর এবং মসজিদ কমপ্লেক্স রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচ্ছন্নতার কাজ বাতিল হয়ে যায়। ওই কাজ দুটি কয়েক মাস আগে নবায়ন করা হয়েছিল। কুয়েতের আরবি দৈনিক আল কাবাস ও ইংরেজি দৈনিক আরব টাইমসের গত কয়েক দিনের খবরে বলা হয়েছে, কুয়েতের সরকারি দরপত্র বিষয়ক কর্তৃপক্ষ তাদের সবশেষ বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ঈদুল আজহার ছুটির ঠিক আগে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সূত্র বলছে, কুয়েতের সবচেয়ে ছোট প্রদেশ হাউলরির বিভিন্ন ভবন ও মসজিদের তিন বছরের পরিচ্ছন্নতা সেবার কাজের জন্য প্রতিষ্ঠানটি কার্যাদেশ পাওয়ার অপেক্ষায় ছিল। ওই কাজগুলো কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে দেওয়ার কথা ছিল। দ্বিতীয় সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে মারফিয়া কুয়েতিয়া গ্রুপ নামে প্রতিষ্ঠানটি ২৫ লাখ দিনার বা প্রায় ৬৭ কোটি টাকার কাজ পেয়েছিল। প্রায় দুমাস ধরে মানব ও অবৈধ মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক থাকায় কুয়েতের জনশক্তি কর্তৃপক্ষ মোহাম্মদ শহিদ ইসলামের (পাপুল) মালিকানাধীন কুয়েতিয়া মারফিয়াকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে। ফলে প্রতিষ্ঠানটিকে সরকারি কোনো কাজ দিতে নিষেধ করেছে জনশক্তি কর্তৃপক্ষ।

গত ৬ জুন মানব ও মুদ্রা পাচারের অভিযোগে কুয়েতের ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্টের (সিআইডি) কর্মকর্তারা শহিদ ইসলামকে তার বাসা থেকে আটক করে। এরপর গোয়েন্দাদের কাছে জিজ্ঞাসাবাদে শহিদ ইসলাম কুয়েতের রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের প্রভাবশালী লোকজনকে ঘুষ দিয়ে অনৈতিকভাবে ব্যবসা পরিচালনার কথা স্বীকার করেছেন। শহিদ ইসলামের আটকাদেশের মেয়াদ আজ রোববার শেষ হচ্ছে। গত ৬ জুন আটকের পর থেকে মোট তিন দফায় বাংলাদেশের স্বতন্ত্র ওই সংসদ সদস্যের আটকাদেশ বাড়ানো হয়েছে। গত ২৭ জুলাই আদালত শহিদ ইসলামসহ চারজনকে ৯ আগস্ট পর্যন্ত কারাগারে রাখার নির্দেশ দেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..