1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

প্রকৌশলীর কার্যালয়ে ভাঙচুর

  • Update Time : শুক্রবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ২৩২ Time View

প্রত্যয় নিউজডেস্ক: কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের (কুসিক) তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শেখ মো. নুরুল্লাহর কার্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ছয়-সাত জন যুবক ওই প্রকৌশলীর উপস্থিতিতে কার্যালয়ে প্রবেশ করে এ ভাঙচুর চালায়। খবর পেয়ে পুলিশ ও র‌্যাব ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনার সময় কুসিক মেয়র মনিরুল হক সাক্কু ঢাকায় অবস্থান করছিলেন বলে জানা গেছে।

সিটি কর্পোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী নুরুল্লাহ জানান, ট্যাক্স শাখায় মাস্টার রোলে কর্মরত দুই কর্মচারীর অনিয়মের অভিযোগে তাদের আগস্ট মাসের বেতন বন্ধ রাখা হয়। বৃহস্পতিবার স্টাফ মিটিংয়ে তিনি তাদের অনিয়মের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখেন। পরে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে আরও ছয়-সাতজন যুবক নিয়ে তার কার্যালয়ে প্রবেশ করে টেবিলের গ্লাস ও চেয়ার ভাঙচুর করে।

তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কুসিকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজের অনিয়মের কারণে প্রকৌশলী ঠিকাদারের চাহিদামতো বিল পরিশোধে অনীহা প্রকাশ করায় ওই ঠিকাদার ও তার লোকজন প্রকৌশলীর উপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। এছাড়াও স্টাফ মিটিংয়ে তিনি সিটি কর্পোরেশনে কোনো দুর্নীতি সহ্য করবেন না বলে ঘোষণা দেয়ার পর তার অফিসে ভাঙচুর চালানো হয়।

কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু জানান, ‘আমি ঢাকায় আছি। ডেইলি লেবার এবং স্থায়ী লেবারদের মাঝে কাজকর্ম নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়েছে বলে শুনেছি, এর বেশি কিছু আমার জানা নেই। ভাংচুরের বিষয়টি প্রকৌশলী জানেন।’

র‌্যাব-১১ এর কুমিল্লা সিপিসির কমান্ডিং অফিসার তালুকদার নাজামুস সাকিব জানান, সিটি কর্পোরেশন থেকে খবর পেয়ে র‌্যাবের একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আনোয়ারুল হক জানান, কর্মচারীর বেতন নিয়ে গোলযোগের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর টেবিলের গ্লাস ভেঙে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনও থানায় অভিযোগ করা হয়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..