জসিম তালুকদার (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ
বাঁশখালী উপজেলা গন্ডামারা ইউনিয়নে গত ১৭ এপ্রিল নির্মাণাধীন কয়লা-বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিক্ষোভে ৭ জন নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে সহানুভূতি জানানো এবং তাদের পরিবারের কাছে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দিয়েছেন বাংলাদেশ গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
আজ রবিবার (২৫ এপ্রিল) বিকাল ৩ টায় চাম্বল শীলকূপ ফাহিস কমিউনিটি সেন্টের ও বড়ঘোনা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে ২ শত পরিবারের মাঝে এবং নিহত পরিবারদের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেছেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর, মুক্তিযোদ্ধা ইসতিয়াক আজিজ উলফত, রাষ্ট্র চিন্তার এডভোকেট হাসনাত কাইউম, গণস্বাস্থ্যের প্রেস উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য ব্যারিস্টার সাদিয়া আরমান,শাহেদুল ইসলাম,মোঃ নাছির,মোজ্জাফর আহমদ, প্রমূখ।
এ সময় ডা.জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, শ্রমিদের ৫০ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ও পরিবারের সদস্যদের চাকুরী দেওয়া সহ বিচারপতির নেতৃত্বে বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করার দাবী জানান।
তিনি আরো বলেন,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভীত সন্তুষ্ট,তারা কথা বলতে রাজি না। সরকার মুখ বন্ধ করে দিয়েছে,চাপটা পুলিশের উপরও আছে, সব পুলিশ কিন্তু জনগনের শত্রু না। এভাবে শ্রমিক হত্যা কোন দেশের সচেতন জনগন মেনে নিবে না।
পরে তিনি পূর্ব বড়ঘোনা আহমদ আলী মিয়াজীর বাড়ী এলাকায় নিহত হাফেজ মাহমুদ রেজার বাড়িতে গিয়ে পরিবারের পাশে সহানুভূতি জানান এবং তাদের পরিবারের কাছে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন।
এ সময় ডা.জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন,
শ্রমিদের ৫০ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ও পরিবারের সদস্যদের চাকুরী দেওয়া সহ বিচারপতির নেতৃত্বে বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করার দাবী জানান।
তিনি আরো বলেন,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভীত সন্তুষ্ট,তারা কথা বলতে রাজি না। সরকার মুখ বন্ধ করে দিয়েছে,চাপটা পুলিশের উপরও আছে, সব পুলিশ কিন্তু জনগনের শত্রু না। এভাবে শ্রমিক হত্যা কোন দেশের সচেতন জনগন মেনে নিবে না। পরে তিনি পূর্ব বড়ঘোনা আহমদ আলী মিয়াজীর বাড়ী এলাকায় নিহত হাফেজ মাহমুদ রেজা বাড়িতে গিয়ে পরিবারের পাশে সহানুভূতি জানান এবং তাদের পরিবারের কাছে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন।
আরও পড়ুন :কাল থেকে করোনার প্রথম ডোজ টিকা দেয়া বন্ধ