স্পোর্টস ডেস্ক: বাবর আজম যখন ৩১ রানে, শরিফুল ইসলামের বলে বাউন্ডারিতে ক্যাচ দিয়েছিলেন। নিচু হয়ে যাওয়া সে বল হাতে পেলেও রাখতে পারেননি আলাউদ্দিন বাবু। জীবন পাওয়া বাবর শেষ পর্যন্ত গড়ে দিয়েছেন ম্যাচে পার্থক্য।
বাবরের ৪৬ বলে ৬২ রানের ইনিংসে ভর করে রংপুর রাইডার্স দাঁড় করায় ১৮৩ রানের বড় সংগ্রহ। জবাবে ১০৪ রানেই অলআউট দুরন্ত ঢাকা।
বাবরের মতো বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটারকে শুরুতে ফেরাতে না পারার আক্ষেপই ঝরে পড়লো শরিফুলের কণ্ঠে। ম্যাচ শেষে দুরন্ত ঢাকার পেসার বলেন, ‘অবশ্যই বাবর ভাই খুব ভালো খেলেছেন। আমরা যদি আর্লি উনার উইকেটটা নিতে পারতাম, হয়তো ডিফরেন্ট কিছু হতো। কারণ পরবর্তী যারা ছিল, তারা হয়তো এত ধৈর্য নিয়ে নাও খেলতে পারতো। উনি ম্যাচটা বড় করেছেন।’
বাবরই ম্যাচসেরা হয়েছেন। তার মতো এত বড়মাপের ব্যাটারকে বল করার সময় কী পরিকল্পনা থাকে? এমন প্রশ্নে শরিফুলের জবাব, ‘যখন বাবর ভাইকে বল করি, আমাদের চিন্তা থাকে আলগা দিব না। কারণ তিনি জোর করে শট খেলেন না। বাজে বলটাই মারেন, ভালো বলকে খুব কম চার্জ করেন; খেলাটা শেষ পর্যন্ত নিয়ে যেতে। তাই আমাদের প্লান থাকে বেসিকের মধ্যে করতে। তাহলে উনি হয়তো রেসপেক্ট করবে বলটা। গেমটা বড় হলে পরে মাইন্ডসেট চেঞ্জ করি।’