1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

বায়ার্ন মিউনিখে নাস্তানাবুদ বার্সা

  • Update Time : শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২০
  • ২০৪ Time View

প্রত্যয় নিউজ ডেস্কঃ এমন বার্সেলোনাকে কবে কখন কোথায় কিভাবে দেখেছে কেউ বলতে পারবে না।  দলটির অভ্যন্তরে যে কি চলছে, সেটা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলো তারা। অগোছালো মেসিদের নিয়ে স্রেফ ছেলেখেলা করলো বায়ার্ন মিউনিখ। পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে অনুষ্ঠিত তৃতীয় কোয়ার্টার ফাইনালে মেসিদের জালে গুনে গুনে আটবার বল জড়ালো বায়ার্ন। নিজেদের জালে নিজেরাই জড়িয়েছে একবার।

আরো জানতে পড়ুনঃ

১০ গোলের ম্যাচে ৯টি’ই দিলো বায়ার্ন। বার্সার হয়ে একটি মাত্র গোল করতে পেরেছেন লুইস সুয়ারেজ। শেষ পর্যন্ত লিওনেল মেসিদের বার্সেলোনাকে ৮-২ গোলের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে উঠলো বায়ার্ন মিউনিখ। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে নকআউট পর্বে এই প্রথম এতবড় একটি জয় পেলো বায়ার্ন। বার্সার ইতিহাসেও এতবড় পরাজয় নেই।

ম্যাচ শেষ হওয়ার আগেই লিওনেল মেসি, লুইস সুয়ারেজদের মুখখানা হয়েছিল দেখার মত। চোখ ফেটে কান্না বেরিয়ে আসবে যেন। আর কোচ সিসে সেতিয়েন তো টেন্টের ওপর দুই হাত ছড়িয়ে দিয়ে উদাস দৃষ্টিতে যেভাবে আকাশের দিকে তাকিয়েছেন।

শুরুটা মাত্র চার মিনিটে থমাস মুলারের পা থেকে। এর মিনিট তিনেক পর যে গোলটা বার্সেলোনার ঝুলিতে জমা পড়ে তাও এসেছে বায়ার্ন ডিফেন্ডার ডেভিড আলাবার পা থেকে। ও টুকুই রোমন্থন করার মহুর্ত বার্সার। এরপর সময় যত গড়িয়েছে তাদের লজ্জার পাল্লাটাই শুধু ভারী হয়েছে। ম্যাচের ২১ থেকে ৩১। এই দশ মিনিটে প্যারিসিচ, গ্যানাব্রি আর মুলারের তিন গোলে মাত্র আধ ঘন্টার মধ্যেই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় কাতালানরা।

৪-১ গোলে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয়ার্ধ শুরু করা বার্সেলোনার ছেড়া পালে সামান্য হাওয়া লাগে পাঁচ বছর পর চ্যাম্পিয়ন্স লিগে লুইস সুয়ারেজের অ্যাওয়ে গোলে। তাতে সমর্থকরা নড়ে চড়ে বসলেও তার স্থায়িত্বকাল ছিলো মিনিট ছয়েক। ৬৩ মিনিটে বায়ার্নের হয়ে স্কোর করেন কিমিচ। আবারো প্রসমিত হয় সকল উত্তেজনা।

লেফট উইং দিয়ে একের পর এক যে আক্রমনগুলো রচনা করেছে ওরা, তার কোন জবাব ছিলো না পিকে, ল্যাঙ্গলেট, সেমেদোর কাছে। বিপরীতে প্রতিপক্ষের পোস্টে কদাচিৎ মেসির নেয়া ২/১টি শট শুধু পরিসংখ্যানের পাতাই ভরিয়েছে।

ক্যারিয়ার সেরা ফের্মে থাকা রবার্ট লেওয়ানডস্কি এই ম্যাচে অবশ্য আহামরি কিছু করতে পারেননি। তারপরও ৮২ মিনিটে এই পোলিশ সামিল হন বায়ার্নের গোল উৎসবে। তখনও এতটা লজ্জায় ডোবেনি বার্সা। ম্যাচের গোধুলি বেলায় তাদের সেই তিক্ততায় ডোবায় কাতালুনিয়া ছেড়ে আসা কৌতিনিওর জোড়া গোল!

ডিপিআর/ জাহিরুল মিলন

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..