1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ব্রিটেন থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করলো মিয়ানমার

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ, ২০২১
  • ২২৫ Time View

মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চির মুক্তি দাবি ও সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে বলায় জান্তা সরকার যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে। রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম এমআরটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, রাষ্ট্রদূত কেয়াও জোয়ার মিনের বিবৃতি তার নিজস্ব অভিমত।

গত বছর নভেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী গত ১ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশটির ক্ষমতা দখল করে। ওই নির্বাচনে সু চির দল নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছিল। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর করা কারচুপির অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। নির্বাচনে কোনও ধরনের অনিয়ম দেখা যায়নি বলেও জানিয়েছেন তারা।

কেয়াও জোয়ার মিন বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তার দেশ এরই মধ্যে ‘বিভক্ত’ হয়ে পড়েছে এবং গৃহযুদ্ধের ঝুঁকিতে আছে। সোমবার মিন এক বিবৃতিতে ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট উইন মিন্ট এবং অং সান সু চিকে ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান জানান। যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডমিনিক রাব পরে মিনের এ ‘সাহসী ও দেশপ্রেমিক’ অবস্থানের প্রশংসা করেন।

তবে জান্তা সরকার বলছে, মিনের বিবৃতি মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় অবস্থান নয়। তার নিজস্ব চিন্তাধারার বহিঃপ্রকাশ। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলা হয়েছে, ‘যেহেতু তিনি প্রদত্ত দায়িত্ব অনুযায়ী নিজেকে পরিচালনা করেননি, সে কারণে তাকে তলব করে বিদেশ বিদেশ মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠানোর একটি আদেশ জারি করা হয়েছে।’

অভ্যুত্থানের পাশাপাশি ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী সু চিসহ গুরুত্বপূর্ণ রাজনীতিকদের আটকও করে। অজ্ঞাত স্থানে বন্দি সু চির বিরুদ্ধে অবৈধভাবে যোগাযোগ সরঞ্জাম আমদানিসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগে মামলা হয়েছে।

কয়েকদিন আগে ওয়াশিংটনের মিয়ানমার দূতাবাসও এক বিবৃতিতে অভ্যুত্থানবিরোধী বিক্ষোভে হতাহতের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে; কর্তৃপক্ষকে ‘সর্বোচ্চ সংযম’ প্রদর্শনেরও আহ্বান জানিয়েছে তারা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..