1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

মধ্যবিত্তদের হাহাকার, কান্না শোনে না কেউ

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২০
  • ১৪৩ Time View

দৈনিক প্রত্যয় ডেস্ক:দেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে কর্মহীন নানা পেশার মানুষ। অভাব অনটোন দেখা দিয়েছে মধ্যবিত্ত মানুষের। বিভিন্ন জায়গা থেকে সাহায্য চেয়ে নিচ্ছেন। তবে সংসারে অভাব দেখা দিলেও কাউকে বলতে পারছেন না আবার সইতেও পারছেনা মধ্যবিত্তের মানুষেরা। এতে অসহায় হয়ে চার দেয়ালে বন্দী হয়ে পড়েছে মধ্যবিত্তদের কান্না।

দিনাজপুরের হাকিমপুর (হিলি) উপজেলার আশপাশের এলাকায় চলছে লকডাউন। করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে মানুষ ঘরবন্দী হয়ে পড়েছে, রাস্তা-ঘাট জনশূন্য। থমকে দাঁড়িয়েছে মানুষের জীবনযাত্রা ও আয় রোজগার।
এ সময় সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও বিত্তবানরা শ্রমজীবী মানুষের মাঝে ত্রাণ দিলেও ঘরে বন্দী হয়ে পরেছে মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো। তাদের অনেকের সংসার অচল হয়ে পড়লেও তারা মুখ ফুটে কাউকে বলতেও পারছেন না, তাদের নিয়ে কেউ ভাবছেও না। সরকার মধ্যবিত্তদের বাড়ি বাড়ি ত্রাণ দেয়ার কথা বললেও এখন পর্যন্ত কেউ ত্রাণ নিয়ে তাদের বাড়িতে যায়নি বলে জানা গেছে।

কয়েকটি মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদের অনেকের ঘরে এখন খাবার নেই, ত্রাণ যারা দিচ্ছে অধিকাংশ ত্রাণদাতারা ছবি তোলা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ায় তারা ত্রাণ নিতে যেতে পারছেন না লোক লজ্জার ভয়ে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অধিকাংশ মধ্যবিত্ত পরিবার কৃষক ও স্বল্প পুঁজির ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। তাদের অনেকের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ।
কয়েকজন কৃষক বলেন, হাতে টাকা না থাকায় পরিবারের চাহিদা পূরণের জন্য বোরো ধানের ওপর অগ্রিম টাকা চেয়েও পাওয়া যাচ্ছে না। এখন কী হবে, সামনে রমজান মাস কীভাবে চলবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাদের পরিবার এখন পুরোপুরি অচল হয়ে পড়েছে। একই কথা বলেন, কয়েকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, তারা বলেন মানুষ কাঁচা-বাজারে গেলেও অনান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান একেবারে বন্ধ রয়েছে, হাতে যা নগদ অর্থ ছিল তা সবই শেষ। দোকনের মাল রয়েছে কিন্তু টাকা নেই, কীভাবে সংসার চলবে?
হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুর রাফিউল আলম জানান, সরকার আমাদের কাছ থেকে ইতোমধ্যে মধ্যবিত্তদের জন্য তালিকা চেয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা থেকে প্রায় ২ হাজার পরিবারের একটি তালিকা পাঠিয়েছি। তালিকা মোতাবেক খাবার আসলে আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের মধ্যে বিতরণ করব।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..