1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

কানাডায় বাংলাদেশের অর্থ পাচারকারী বিত্তশালীদের ”বেগমপাড়া”

  • Update Time : শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২০
  • ৬০৮ Time View

প্রত্যয় নিউজ ডেস্কঃ কানাডার টরন্টোর “বেগম পাড়া” বাংলাদেশে অসংখ্য রাজনৈতিক আলোচনার সময় উঠে এসেছে। অনেক বাংলাদেশী বেগম পাড়ায় বিলাসবহুল আবাসন কিনেছেন, বাংলাদেশ থেকে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করেছেন।প্রধানত, বাংলাদেশের কোটিপতিদের স্ত্রী এবং শিশুরা এই আবাসগুলিতে বাস করে, তাই নামটি বেগম পাড়া। এটি মূলত বিশ্বাস করা হয় যে প্রধানত রাজনীতিবিদরা সেখানে বাসা কিনেছেন।

স্বামী বাংলাদেশে বউ কানাডায়। স্বামীরা দেশ থেকে অবৈধভাবে টাকা উপার্জন করে পাঠায় বউয়ের কাছে। সে কারণে কানাডার টরেন্টোর একটি লোকালয়ের নাম হয়েছে ‘বেগম পাড়া’।কথিত আছে, কোটি কোটি টাকা পাচার করে অনেকে বাংলাদেশি বেগম পাড়ায় স্থায়ী হয়েছেন। সেখানে বসতি গড়েছেন ৩৬শ’ কোটি টাকা পাচার করে পলাতক আলোচিত পি কে হালদারও।

শনিবার (২১ নভেম্বর) দুদকের ষোড়শ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় দুদক কমিশনার মোজাম্মেল হক খান জানান, সেখানে কত বাংলাদেশির বাড়ি আছে তার কোনো তথ্য নেই তাদের কাছে, তবে এ বিষয়ে তদন্ত করবে দুদক।

কথিত আছে, বেগমপাড়ার বউরা আয়েশি জীবনযাপন করেন। আর তাদের কাছে অবৈধভাবে উপার্জিত টাকা পাঠান বাংলাদেশে থাকা স্বামীরা। টাকা উপার্জনে ক্লান্তি আসলে অবসর কাটাতে কানাডায় বেগমদের কাছে যান সাহেবেরা। এ কারণে স্থানটির নাম দেয়া হয়েছে বেগম পাড়া।

কোটি কোটি টাকা পাচার করে কানাডার ‘বেগম পাড়ায়’ অনেক বাংলাদেশি স্থায়ী হওয়ার ঘটনা এখন ওপেন সিক্রেট। সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন জানান, সরকারের অনেক আমলারও বাড়ি আছে বেগম পাড়ায়।তিনি বলেন, অনেক সরকারি কর্মচারীদেরও ওখানে বাড়িঘর আছে। উনাদের ছেলে মেয়েও ওখানে থাকে।

দুদক কমিশনার মোজাম্মেল হক খান জানান, বেগম পাড়া রহস্যের কথা তারাও দীর্ঘদিন ধরে শুনে আসছেন। যদিও সেখানে কত বাংলাদেশির বাড়ি আছে তার সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই তাদের হাতে। তবে তদন্ত করার কথা জানিয়েছেন দুদকের কমিশনার।

তিনি বলেন, বেগম পাড়ায় তাদের কি পরিমাণ বাড়ি আছে এটা এখনও মিথ। এটার সঠিক পরিসংখ্যান কারো কাছেই নেই। তবে আমাদের কাছে এই ধরণের অভিযোগ আছে। যখন তদন্ত করে এসব উদঘাটন হবে তখন আমরা এই সংখ্যা নিয়ে কথা বলতে পারবো।

কানাডায় এরকম অনেক বেগম পাড়া রয়েছে বলে জানা গেছে। অভিযোগ আছে, ৩৬শ’ কোটি টাকা পাচার করে পলাতক আলোচিত পি কে হালদারও বেগম পাড়ায় স্থায়ী হয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..