1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

কিশোরগঞ্জের উৎপাদিত বিশ্ব মানের পেট ফুড রপ্তানির মাধ্যমে দেশে আসবে বিপুল পরিমানে বৈদেশিক মুদ্রা

  • Update Time : শুক্রবার, ১০ জুন, ২০২২
  • ১০৫৩ Time View

নিজস্ব প্রতিনিধি: কিশোরগঞ্জের উৎপাদিত বিশ্ব মানের পেট ফুড রপ্তানিরদেশে বিপুল পরিমানে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের হাতছানি দিচ্ছে। অচিরের পেট ফুড প্লান্টটি উৎপাদনে যাবে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।

কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতপুরে শিগ্রই উদ্ধোধন হতে যাচ্ছে বিশ্বমানের গৃহপালিত প্রাণীর (পেট ফুড) খাদ্যর কারখানা। জেসি ট্রেডিং কোম্পানির উদ্যোগে উৎপাদনমুখী প্রতিষ্ঠান থেকে পন্য আমেরিকা, ইংল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে (পেট ফুড) পন্য রপ্তানী করে প্রচুর পরিমানে বৈদেশিত মুদ্রা আসবে দেশে, সমৃদ্ধ হবে দেশের অর্থনীতি, কর্ম-সংস্থান হবে বহু বেকার যুবকের।
করিমগঞ্জের নিয়ামতপুরের কারখানায় সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কারখানাটিতে লোকজন বিভিন্ন ধরণের মেশিন স্থাপন করছে। নানা ধরণের যন্ত্রপাতি বসানোর কাজ চলছে পুরোদমে।

জেসি ট্রেডিং কোম্পানির পণ্য উৎপাদনের জন্য পণ্যর বিভিন্ন কেটাগরিতে মান যাচাই করে আমেরিকার এফডিএ ইতিমধ্যে অনুমোদন প্রদান করেছে।
জেসি ট্রেডিং কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এরশাদ উদ্দিন জানান, ইনশাআল্লাহ, বিশ্বমানের গৃহপালিত প্রাণীর (পেট ফুড) খাদ্য উৎপাদন করতে আমরা প্রতিস্রুতিবদ্ধ। ইতিমধ্যে ১০০% মান সম্পন্ন গৃহপালিত প্রাণীর (পেট ফুড) খাদ্য প্রস্তুত করে প্রমাণ যাচাইয়ের মাধ্যমে এফডিএ (আমেরিকান ফুড এন্ড ড্রাগ এডমিনিষ্ট্রেশান) আমাদের অনুমোদন প্রদান করেছে। অনুমোদন পেয়ে ঢাকায় অবস্থিত কারখানা থেকে গৃহপালিত প্রাণীর (পেট ফুড) খাদ্য বেশ কিছু দেশে রপ্তানি হচ্ছে।ভবিষ্যতে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, কোরিয়া ও জাপানে আমাদের এ খাদ্য পণ্যগুলির ক্রমেই চাহিদা সৃষ্টি হচ্ছে।

তিনি আরো জানান, আমাদের কিশোরগঞ্জের কারখানাটি পুরোপুরো প্রস্তুত হতে আরো বেশ কিছুদিন সময় লাগবে। জাপানের বিশেষজ্ঞ টিম এ কারখানার সার্বিক কাজে সহযোগিতা করছেন। প্রাথমিক ভাবে একটি পণ্য উৎপাদনে যাব পরে ক্রমান্বয়ে বেশ কয়েক প্রকারের প্রাণীর (পেট ফুড) খাদ্য প্রস্তুত করব। প্রাথমিকভাবে এতে ১০ থেকে ১৫জন বেকার যুবকের (যারা ইতিমধ্যে প্রশিক্ষিত হয়েছেন) কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। ভবিষ্যতে শতাধিক বেকারের কর্মসংস্থান হবে ইনশাআল্লাহ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..