1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

মিশরে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন

  • Update Time : বুধবার, ৮ মার্চ, ২০২৩
  • ৩৫৪ Time View

নিজস্ব প্রতিনিধি (কায়রো- মিশর থেকে): বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদানের ৫২ বছরপূর্তি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করেছে নীলনদ আর পিড়ামিডের দেশ মিশরে বসবাসরত প্রবাসীরা।‌

আজ মঙ্গলবার (৭ মার্চ) সকাল ৯টায় কায়রোস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসটির কার্যক্রম শুরু হয়। দুতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে নিয়ে পতাকা উত্তোলন করেন মিশরে বাংলাদেশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত মো. মনিরুল ইসলাম।‌ এ সময় তিনি দুতাবাস কর্মকর্তাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

সন্ধ্যা ৭টায় মূল অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ ফেরদৌসের উপস্থাপনায় পবিত্র কোরআন থেকে তেলোওয়াত করেন আল- আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ক্বারী আবু সাইম ও মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের রুহের মাগফেরাত এবং দেশ ও জাতির শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নতি কামনায় বিশেষ মোনাজাত করেন ফাহিম আহমেদ। দিবসটি উপলক্ষে ঢাকা থেকে পাঠানো রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনান যথাক্রমে দূতালয় প্রধান মুহাম্মদ ইসমাইল হুসাইন‌ ও ২য় সচিব আতাউল হক।

জাতিসংঘের শিক্ষা বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বজ্রকণ্ঠে ৭ই মার্চের ভাষণের উপর একটি প্রামাণ্যচিত্র ও প্রদর্শন করা হয়।

মূল অনুষ্ঠানে আলোচনায় অংশ নেন মিশরে‌ বাংলাদেশ ছাত্র সংগঠন ইত্তেহাদ এর সভাপতি আল- আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাজিব শাওকি, দ্বিতীয় সচিব আতাউল হক ও তৃতীয় সচিব শিশির কুমার।

সমাপনী বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত মনিরুল ইসলাম ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ দিবসটির তাৎপর্যের উপর বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে রাষ্ট্রদূত বলেন, ৭ই মার্চের ধারাবাহিকতায় আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি পেয়েছি এবং এরই চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে এই দেশকে আরো মর্যাদাশীল হিসেবে গড়ার কাজে প্রত্যেককে তার নিজ নিজ অবস্থান থেকে সর্বাত্মক আত্মনিয়োগ করতে হবে।

তিনি উল্লেখ করেন যে, ভাষণটির অন্তর্নিহিত তাৎপর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনুধাবন করেই ইউনেস্কো ২০১৭ সালে এ ভাষণকে ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহাসিক’ ( world Documentary Heritage) হিসেবে ‘মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার’ ( International memory of the world register)-এ অন্তর্ভুক্ত করেছে। রাষ্ট্রদূত নতুন প্রজন্মকে ৭ই মার্চের ভাষণ থেকে প্রেরণা নিয়ে দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগের আহ্বান জানান।

সর্বশেষে ‘শোন একটি মুজিবরের থেকে লক্ষ মুজিবরের কন্ঠস্বরের ধ্বণি’ সম্মিলিত কন্ঠে গীত সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয়
অনুষ্ঠান।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..