1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

হয়রানি ও অত্যাচার থেকে রেহাই পেতে সংবাদ সম্মেলন

  • Update Time : শনিবার, ৬ মে, ২০২৩
  • ১৫৪ Time View

নিজস্ব প্রতিনিধি:কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের ইয়াসিন ও আজাদ গংদের জুলুম হয়রানি ও অত্যাচার থেকে রেহাই পাওয়ার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে সদর উপজেলার গাইটাল নয়াপাড়া এলাকার ভুক্তভোগী বাসিন্দা মুফতী মাওলানা ইব্রাহীম কাসেমী। শনিবার (০৬ মে) বিকেলে জেলা শহরের গাইটাল জনতা রোড এলাকায় অলোর পথে সংগঠনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ দাবি করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে মুফতী মাওলানা ইব্রাহীম কাসেমী লিখিত বক্তব্যে বলেন, আমি সদর উপজেলার গাইটাল নয়াপাড়া এলাকায় পৈত্রিক সূত্রে ৩৮ শতাংশ জায়গার মালিক। বংশ পরম্পরায় দেড়শত বছর যাবত এ জায়গায় বসবাস করছি। পৈত্রিকসূত্রে ও রেকর্ডমূলে নিয়মিত খাজনা খারিজের মাধ্যমে ভুমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করে আসছি। এ জায়গায় তাহসিনুল কোরআন ফাতেমা (রা:) মহিলা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করার পর থেকেই ইয়াসিন ও আজাদ গং আমাকে হুমকী, চাঁদাবাজী এবং বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করে জমি থেকে বেদখল করার চক্রান্ত করছে।

তিনি বলেন, আমি গাইটাল হাফিজিয়া জামে মসজিদের খতিব এবং নান্দাইল বড়াইগ্রাম মাদ্রাসার শায়খুল হাদীস পদে কর্মরত আছি। আমি হুজুর বলেই ইয়াসিন ও আজাদ খন্দকার তার দলবল নিয়ে জোড়পূর্বক আমার জায়গার বাউন্ডারি ভাঙ্গাসহ জায়গা দখলের পাঁয়তারা করেছে। পরর মাদ্রাসার ছোট ছোট মেয়েদের কান্নাকাটি ও চিৎকারে এলাকার লোকজন উপস্থিত হলে তারা দলবল নিয়ে পালিয়ে যায়। এছাড়াও পরবর্তীতে আমার বাউন্ডারীর উত্তর দিকে আমি ও আমার বাবার ক্রয়কৃত জমির ২২ শতাংশ ও ৮.৫ শতাংশ এবং মহিনন্দ মৌজায় ১৩ শতাংশ জায়গায় শৌলমারা বন্দ সংলগ্ন জমিতে বগার্চাষীকে ক্ষেতে চাষাবাদ না করার হুমকি দেয়।

মুফতী মাওলানা ইব্রাহীম কাসেমী বলেন, আমি আমার সম্মানের দিকে লক্ষ্য করে এতো হয়রানী ও অত্যাচারের পরও কোন মামলা মোকাদ্দমায় করি নাই। তারা আমার নামে একে একে চারটি মামলা দিয়েছে যার মধ্যে দুটি মামলা আদালত আমলে না নিয়ে আমাকে অব্যাহতি দিয়েছে। অন্য দুটি মামলার একটি আদালতে এবং আরেকটি জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে তদন্তাধীন রয়েছে। ইয়াসিন ও আজাদ গং আমিসহ এলাকার আরও কয়েকজনকে মিথ্যা জাল দলিল সৃষ্টির মাধ্যমে হয়রানী করে চলেছে। ইয়াসিন ও আজাদ গংয়ের হয়রানীর কারণে এলাকার নিরীহ মানুষ অতিষ্ঠ। আজাদ গং এর নামে জাল দলিল সৃজন ও জমি দখল সংক্রান্ত মামলাও রয়েছে। ইয়াসিন ও আজাদ গং এর জুলুম হয়রানি ও অত্যাচার থেকে রেহাই পেতে আপনাদের মাধ্যমে প্রশাসনের নিকট দাবি জানাই যে সঠিক তদন্ত করে তাদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হউক।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার পানি শাখার হিসাবরক্ষক মোঃ আনোয়ার হোসেন, গাইটাল এলাকার বাসিন্দা ব্যবসায়ী হুমায়ুন কবির, বাদল মিয়া প্রমুখ। এছাড়াও এ সময় ১০—১২ জন ভুক্তভোগী তাদের প্রতি জুলুম হয়রানি ও অত্যাচারের কথা সাংবাদিকদের কাছে তুলে ধরেন।

অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত ইয়াসিনের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমাদের নামে সংবাদ সম্মেলনে যে অভিযোগ করা হয়েছে তা মিথ্যা ও বানোয়াট।

কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ বলেন, এ এ বিষয়ে কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..