1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

কোন কারণ ছাড়াই দফায় দফায় বাড়ছে চালের দাম

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৮ জুন, ২০২০
  • ১৫৭ Time View

দৈনিক প্রত্যয় ডেস্কঃ কোনো কারণ ছাড়াই দফায় দফায় বাড়ছে চালের দাম। সময় সুযোগ বুঝে বাজার নিয়ন্ত্রণ করে মিলারদের সিন্ডিকেট। পাইকাররা দুষছেন মিলারদের। তবে মিলাররা এ অভিযোগ মানতে রাজি নন। ভরা মৌসুমে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকার পরও চালের মূল্য বৃদ্ধি বড় রকমের কারসাজি বলে মনে করেন খাদ্য গবেষকরা।

চালের বাজার আবারও অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে খাদ্য ভাণ্ডার বলে পরিচিত উত্তরের জেলা দিনাজপুরে। ধানের ভরা মৌসুমে প্রকারভেদে সব ধরনের চাল কেজিতে ৩ থেকে ৪ টাকা বেড়েছে। আড়তদার ও পাইকারদের অভিযোগ মিলাররা সরবরাহ কমিয়ে দিয়ে দাম বেশি রাখছে। তার প্রভাব পড়ছে বাজারে। মিলারদের হিসাব অনুযায়ী, ধান কিনে চাল করতে প্রতি কেজিতে ৩৬ থেকে ৩৯ টাকা পড়ে। অথচ মিল গেটে প্রকারভেদে প্রতি কেজি চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৩ থেকে ৪৮ টাকায়। আর সেই চাল হাত ঘুরে কিনতে হচ্ছে ভোক্তাদের ৪৬ থেকে ৫১ টাকা কেজি। এ জন্য আড়তদার ও পাইকাররা দুষছেন মিলারদের।

পাইকার ও আড়তদাররা বলেন, মিলাররা দাম বেশি ধরছে। প্রতি বস্তায় ১শ’ থেকে ১৫০ টাকা বেশি নিচ্ছেন তারা। ধান আর চালের দামে অনেক তফাত।

অভিযোগ অস্বীকার করে চালকল মালিক গ্রুপ বলছে, উৎপাদন ব্যয়ের সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই চাল বিক্রি করা হচ্ছে।

মালিক গ্রুপ দিনাজপুরের সভাপতি মোসাদ্দেক হুসেন বলেন, অতিরিক্ত দাম বা সিন্ডিকেটের তথ্য সঠিক নয়। আসলে আমরা কোনো ভাবেই দাম সরকারের নির্ধারিত মূল্যে নিয়ে আসতে পারছি না।

কোনো কারণ ছাড়াই মূল্যবৃদ্ধির কারসাজি বন্ধে সরকারের কঠোর নজরদারি দরকার বলে মনে করেন গবেষক ড. মাসুদুল হক।

তিনি বলেন, চালের দাম বেড়ে গেলে মানুষ খুবই সংকটে পড়ে যাবে। তাই এখনই এটা নিয়ন্ত্রণে আনা উচিত।

জেলায় খাদ্য বিভাগ এবার মিলারদের কাছ থেকে প্রায় ৯২ হাজার মেট্রিক টন চাল ক্রয় করবে। বোরো মৌসুমে ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮ লাখ মেট্রিক টন।

ডিপিআর/ জাহিরুল মিলন

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..