1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

শামীম মোল্লাকে পিটিয়ে মারার বর্ণনা দিলেন জাবি প্রক্টর

  • Update Time : শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৪৫ Time View

ওয়েব ডেস্ক: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম মোল্লা ওরফে পিস্তল শামীমকে কীভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে তার বর্ণনা দিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ.কে. এম রাশিদুল আলম। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) উপাচার্য অফিসের সামনে গণমাধ্যমের কাছে তিনি এই বর্ণনা দেন।

প্রক্টর বলেন, আনুমানিক বিকেল ৫টা ৪৫ কিংবা ৫০ মিনিটের দিকে আমরা খবর পাই যে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্তিক গেট এলাকায় একজনকে মারধর করা হচ্ছে। তৎক্ষণাৎ আমার প্রক্টরিয়াল বডির অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে সেখানে উপস্থিত হই। সেখানে গিয়ে আমরা ঢাল হয়ে দাঁড়িয়ে যাই। তাদের বলি আপনারা প্রহার করা বন্ধ করুন, আইনকে হাতে তুলে নেবেন না। আমাদের কথায় তারা মারধর থামায়।

‘শামীম মোল্লাকে যেন আরা না পেটায় সেই নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য আমরা তাকে প্রক্টর অফিসে নিয়ে আসি। তাকে অফিসের বাইরের রুমে রাখি। আমি প্রক্টর হিসেবে অফিসে বসি, আমার সহকারী প্রক্টররা দরজায় দাঁড়িয়ে থাকেন, আর আমার সিকিউরিটি সেলের লোকজন পাশাপাশি ছিলেন। এ অবস্থায় কিছুক্ষণ পর কয়েকজন বিক্ষুব্ধ ব্যক্তি শামীম মোল্লাকে সেখান থেকে জোর করে বের করে নিয়ে নিরাপত্তা অফিসে যান। খবর পেয়ে আমি সেখানে যাই এবং নিরাপত্তা অফিসের গেটে তালা লাগিয়ে দেই।’

জাবি প্রক্টর আরও বলেন, এর কিছুক্ষণ পরই একদল ব্যক্তি লাঠিসোঁটা নিয়ে সেখানে অবস্থান নেন। তখন তাদের বললাম, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এখানে উপস্থিত থাকা অবস্থায় তোমরা তাকে মারতে পারো না। এ কথায় অনেকে নিবৃত হয়। কিন্তু কিছু লোক বিক্ষুব্ধ হয়ে তালা ভেঙে তাকে মারধর করে।

‘এর মধ্যেই আমরা প্রায় সন্ধ্যা সোয়ে ৬টা থেকে সাড়ে ৬টার মধ্যে পুলিশকে খবর দেই। পুলিশ আনুমানিক রাত সাড়ে ৭টার দিকে ঘটনাস্থলে আসে। পরে রাত সোয়া ৮টা থেকে সাড়ে ৮টার দিকে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াই, যাতে ওকে আর কেউ আঘাত না করে। সেভাবে তাকে পুলিশের গাড়িতে তুলে দেই। পরে রাত ১০টার দিকে আমাকে হাসপাতাল থেকে নিশ্চিত করা হয় শামীম মোল্লা মারা গেছেন।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..