1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ট্রানজিট পণ্যবাহী প্রথম জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে

  • Update Time : মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০২০
  • ১৬১ Time View
ট্রানজিট পণ্যবাহী প্রথম জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: এক দশক ধরে নানা আলোচনা শেষে অবশেষে আলোর মুখ দেখল ট্রানজিট। ভারত থেকে ট্রানজিট পণ্য নিয়ে মঙ্গলবার প্রথমবারের মতো ‘এমভি সেঁজুতি’ নামের একটি জাহাজ নোঙর করেছে চট্টগ্রাম বন্দরে। রড ও ডাল বোঝাই কনটেইনারগুলো দেশের সড়কপথ দিয়ে আখাউড়া-আগরতলা স্থলবন্দর হয়ে চলে যাবে ভারতের ত্রিপুরা ও আসামে।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন, মঙ্গলবার ভোরে ট্রানজিট পণ্য নিয়ে প্রথমবারের মতো একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে। এখানে থাকা চার কনটেইনার পণ্য বাংলাদেশের উপর দিয়ে সড়কপথে যাবে ভারতের আসাম ও ত্রিপুরাতে। জোয়ার এলে জাহাজটি বন্দরের বহিনোঙ্গর থেকে জেটিতে আনা হবে। এরপর শুল্কায়নের যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে কাস্টমস। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষও বিধি অনুযায়ী তাদের মাসুল আদায় করবে।

বাংলাদেশের ওপর দিয়ে এভাবে ট্রানজিট পণ্য নিলে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাতটি রাজ্যে পণ্য পরিবহন ব্যয় কমবে অর্ধেকের বেশি। অন্যদিকে বাংলাদেশ কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সাত ধরনের মাশুলের পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিটি কনটেইনার থেকে ইলেকট্রিক সিলের মাশুল ছাড়া আয় করবে গড়ে ৪৮ থেকে ৫৫ ডলার (বাংলাদেশের মুদ্রায় চার হাজার থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা)। এর বাইরেও মাশুল পাবে বন্দর ও সড়ক বিভাগ।

ট্রানজিট কিংবা ট্রানশিপমেন্টের পণ্য পরিবহনের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। তবে সড়ক ও রেলপথে এখনও তৈরি হয়নি বাড়তি কোনো অবকাঠামো। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের ওপর দিয়ে ভারতের এই পণ্য পরিবহন অর্থনীতির জন্য সুখকর। তবে ঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনায় রেখে চট্টগ্রাম বন্দর ও সড়কপথের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করতে হবে। তারা মনে করছেন, আরও মাশুল বাড়ানোর সুযোগও রয়েছে বাংলাদেশের।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..