1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

নারায়ণগঞ্জের বিস্ফোরণ মিথেন গ্যাস থেকে ঘটেছে: তদন্ত কমিটি

  • Update Time : সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ১৪০ Time View

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি: নারায়ণগঞ্জের মসজিদে কোন এসি বিস্ফোরিত হয়নি। সেখানে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতির কারণে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। বরং মিথে গ্যাসের বিস্ফোরণের কারণেই এসিগুলো গলে গিয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড ডিফেন্স অফিসের পরিচালক অপারেশন লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিল্লুর রহমান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি  বলেন, এসির বিস্ফোরণ ঘটলে প্রতিটি এসি ছিন্নভিন্ন হয়ে যেত। এসিটি যেখানে সাঁটানো হয়েছে সেই দেয়ালে পোড়া দাগ থাকতো। কিন্তু মসজিদের দেয়ালে সেটি দেখা যায়নি। আমরা সরেজমিন পরিদর্শন করে এবং এসি খুলে যেটি দেখেছি, আগুনের তাপে মসজিদের ৬টি এসি গলে গিয়েছে। যদি এসি থেকে বিস্ফোরণ হয়ে থাকতো তবে সেগুলো ছিন্নভিন্ন হয়ে বা টুকরো টুকরো হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়তো।

লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিল্লুর রহমান আরও জানান, প্রাথমিকভাবে মসজিদের ভেতর গ্যাস উদগীরণের বেশ কিছু আলামত চোখে পড়েছে। মসজিদের গেট সংলগ্ন পানিতে গ্যাসের উদগীরণ দেখা গিয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের গ্যাস ডিটেক্টর মেশিন দিয়ে আমরা মিথেন গ্যাসের অস্তিত্ব পেয়েছি। এতে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মিথেন গ্যাস থেকে আগুন ধরে বা বৈদ্যুতিক স্পার্ক হয়ে আগুন ধরতে বা বিস্ফোরণ হতে পারে। তবে কিছুই এখনও চূড়ান্ত নয়।

তবে ফায়ার সার্ভিসের একটি সূত্র জানায়, বিস্ফোরণের পর গ্যাস ডিটেক্টর মেশিন দিয়ে মসজিদের ভেতরে কী পরিমাণ গ্যাস আছে সেটি পরিমাপ করে দেখা গেছে, মসজিদের ভেতরে ১৯ শতাংশ মিথেন গ্যাসের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। যেখানে মাত্র ৪ শতাংশ মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি থাকলে আগুন ধরে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। সেই জায়গায় মসজিদের ভেতরে ১৯ শতাংশ মিথেন গ্যাসের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, শুক্রবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাতে এশার নামাজের সময় এ বিস্ফোরণ ঘটে। ফরজ নামাজের মোনাজাত শেষে অনেকে সুন্নত ও অন্য নামাজ পড়ছিলেন। এ সময় মসজিদের ভেতরে প্রায় ৪০ জন মুসল্লি ছিলেন। বিস্ফোরণে তাদের প্রায় সবাই দগ্ধ হন। তাদের মধ্যে এ পর্যন্ত মারা গেছেন প্রায় ২৪ জন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..