1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

দোকান কর্মীকে পুড়িয়ে হত্যা!

  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৩৩ Time View

প্রত্যয় নিউজ ডেস্ক: মালিকের কাছে বকেয়া বেতন চাওয়ায় কর্মীকে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ উঠেছে ভারতের রাজস্থানের এক মদের দোকানের মালিকের বিরুদ্ধে। ওই দোকানেরই ডিপফ্রিজার থেকে কমল কিশোর (২৩) নামের এক যুবকের দগ্ধ দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (২৭ অক্টোবর) ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের মাধ্যমে এই তথ্য জানা যায়। কমল কিশোরের বাড়ি রাজস্থানের আলওয়ারের কুমপুর গ্রামে। মদের দোকানে বিক্রেতার কাজ করতেন তিনি।

মৃতের পরিবারের অভিযোগ, সুভাষ চন্দ ও রাকেশ যাদব ওই মদের দোকানটির মালিক। তারা কমলের বেতন আটকে রেখেছিলেন। বকেয়া টাকা দাবি করায় তারা পরিকল্পিতভাবে কমলকে খুন করে ফ্রিজারে মরদেহ লুকিয়ে রেখেছিলেন।

পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগে কমলের পরিবারের সদস্যরা জানান, শনিবার (২৪ অক্টোবর) বিকেল ৪টার দিকে সুভাষ ও রাকেশ তাদের বাড়িতে এসে কমলকে সঙ্গে নিয়ে বেরিয়ে যান। ওই রাতে কমল আর বাড়িতে ফেরেরনি। পরদিন স্থানীয় কয়েকজন ওই দোকানের পেছনের দিকে আগুন জ্বলতে দেখে পুলিশকে খবর দেন। আগুন নেভানোর পর কন্টেইনারের ভেতরে রাখা ডিপফ্রিজার থেকে কমলের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

ভিওয়াদির পুলিশ সুপার রামমূর্তি যোগী জানান, মৃতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। দুর্ঘটনায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে ওই ব্যক্তি মারা গেছেন নাকি তাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মেরে দেহ ডিপফ্রিজারে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে, পুলিশ তা তদন্ত করে দেখছে। মেডিকেল বোর্ড কমলের মরদেহ ময়নাতদন্ত করছে। রিপোর্ট এখনো পুলিশের হাতে আসেনি।

খৈরথল থানার স্টেশন হাউজ অফিসার (এসএইচও) ধরা সিং জানান, মৃতের পরিবার ওই মদের দোকানের দুই মালিক রাকেশ যাদব ও সুভাষ চন্দের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেছে।

অভিযোগপত্রে তারা উল্লেখ করেন, পাঁচ মাস ধরে তারা কমলের বেতন আটকে রেখেছিলেন। সেই বেতন চাওয়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে তারা কমলকে পুড়িয়ে মারে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ ছাড়াও এসসি/এসিটি আইনে পৃথক মামলা দায়ের হয়েছে।

ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে পুলিশের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানান, প্রাথমিকভাবে কমলকে পুড়িয়ে মারা হয়েছে এটা তাদের মনে হয়নি। দুর্ঘটনায় আগুন লেগে থাকতে পারে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে না আসা পর্যন্ত পুলিশ সঠিক কিছু বলতে পারছে না।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..