1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

এএসপি আনিসুল হত্যা: দশ আসামির সাত দিনের রিমান্ড

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১০ নভেম্বর, ২০২০
  • ২৩২ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর আদাবরে মাইন্ড এইড হাসপাতালে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আনিসুল করিম শিপনের মৃত্যুর ঘটনায় গ্রেপ্তার দশ আসামির সাতদিন করে রিমান্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর হাকিম শহিদুল ইসলামের আদালত এই আদেশ দেন।

রিমান্ডে যাওয়া আসামিরা হলেন, মাইন্ড এইড হাসপাতালের মার্কেটিং ম্যানেজার আরিফ মাহমুদ জয়, কো-অর্ডিনেটর রেদোয়ান সাব্বির, কিচেন সেফ মো. মাসুদ, ওয়ার্ড বয় জোবায়ের হোসেন, ফার্মাসিস্ট মো. তানভীর হাসান, ওয়ার্ড বয় মো. তানিম মোল্লা, সজীব চৌধুরী, অসীম চন্দ্র পাল, মো. লিটন আহাম্মদ, মো. সাইফুল ইসলাম পলাশ।

এর আগে মঙ্গলবার আদাবর থানায় আনিসুল করিম শিপনের বাবা বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

এর আগে দশ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। তারপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদাবর থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) মো. ফারুক মোল্লা আসামিদের দশ দিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবেদন করেন। এসময় আসামি পক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেক আসামির সাতদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আসামিরা সকলেই মাইন্ড এইড সাইকিয়াট্রিক অ্যান্ড ডি এডিকশন হাসপাতালে বাবুর্চি , ওয়ার্ড বয় , মার্কেটিং অফিসার , কো-অর্ডিনেটর হিসেবে কর্মরত। মামলার এজাহারে বর্ণিত ১১-১৫নং ক্রমিকে বর্ণিত আসামিগণ অনুমোদন ব্যতীত উল্লেখিত হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠা করে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রতারণার মাধ্যমে চিকিৎসার নামে অবৈধ অর্থ অর্জন করে আসছিল।
এই মামলার ভিকটিম মো. আনিসুল করিমকে উন্নত চিকিৎসার আশায় মামলার বাদী গত ৯ নভেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তখন মানসিক চিকিৎসা দিতে পারেন এমন কোনো ডাক্তার হাসপাতালে কর্তব্যরত ছিলেন না।

আসামিরা চিকিৎসা দেওয়ার অজুহাতে ভিকটিমকে জোড়পূর্বক বলপ্রয়োগ করে হাসপাতালের দোতলায় স্থাপিত একটি অবজারভেশন কক্ষে নিয়ে যায়। কক্ষে প্রবেশের সময় আসামিরা ভিকটিম মো. আনিসুল করিমকে মারতে মারতে অবজারভেশন কক্ষে ঢুকায়। নিয়ম বহির্ভূতভাবে ভিকটিমকে ঘাড়ে , পিঠে ও মাথাসহ শরীরে বিভিন্ন স্থানে উপর্যপরি আঘাত করে রুমের ফ্লোর মেটের উপর উপুড় করে ফেলে দেয়। অতঃপর আসামিরা কয়েক জন ভিকটিমের পিঠের উপর চড়ে বসে, কয়েকজন মাথার উপরে আঘাত করে , কয়েকজন দুই হাত পিঠ মোড়া করে ওড়না দিয়ে বাধে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..