1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

করোনাকালে বাংলাদেশের অর্থনীতি দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভালো

  • Update Time : শনিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৬৭ Time View

মাথাপিছু প্রবৃদ্ধির বিবেচনায় বাংলাদেশ যে অবস্থানে রয়েছে, তা আপাতত স্বস্তির। করোনাকালে অর্থনীতি দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভালো। তবে দারিদ্র্যের সংখ্যা বাড়ছে, এটি হতাশার। ৪০ ভাগ মানুষের হাতে টাকা নেই। নগদ টাকার প্রবাহ না বাড়াতে পারলে বিপর্যয় দেখা দেবে।

বলছিলেন, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর ড. ইব্রাহিম খালেদ। করোনা পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতির প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেন তিনি।

ইব্রাহিম খালেদ বলেন, একটি বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে আমরা জীবন পার করছি। পৃথিবী কোথায় গিয়ে থমকে যাবে, তা বলার সময় আসেনি। অথবা পৃথিবীর গতি কী হবে তাও বলা যাচ্ছে না। মানুষ মহামারি মোকাবিলা করছে বেঁচে থাকার জন্যই। আর অর্থনীতিকেও গতিশীল রাখছে বাঁচার জন্যই।

তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ আপাতত ভালো। ভারতের তুলনায় এখানকার মাথাপিছু প্রবৃদ্ধি বেড়েছে এ বছর। কিন্তু এর ভিন্ন আলোচনাও আছে। প্রথমত, ভারতে বিপুল জনগোষ্ঠী। দ্বিতীয়ত, সেখানে অতিধনীর সংখ্যাও যেমন আছে, অতিগরিবের সংখ্যাও তেমন আছে। যে কারণে গড় করলে ভারতের সূচক নিম্নগামী হয়। বাংলাদেশেও তাই। তবে ভারতের তুলনায় লোক সংখ্যা হওয়ায় সূচক অত নিম্নগামী হয় না।

দক্ষিণ এশিয়ায় মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার মাথাপিছু আয় সবচেয়ে বেশি। আয় বেশি ও জনসংখ্যা কম থাকার কারণে এই দেশ দুটি এগিয়ে। তবে করোনাকালে তাদেরও থমকে যেতে হচ্ছে।

এই অর্থনীতিবিদ মনে করেন, রেমিটেন্স ও রিজার্ভে বাংলাদেশ যে রেকর্ড গড়েছে, তা সুখের খবর দিচ্ছে। কিন্তু মনে রাখতে এটি ক্ষণস্থায়ীও হতে পারে, যদি না আমরা প্রবাসী শ্রমিকদের বাজার প্রশস্ত করতে না পারি।

আমাদের জন্য আরেকটি বিপদের কথা হচ্ছে, দরিদ্র মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। জাতিসংঘ বলছে গত সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে দারিদ্র্যতার হার দাঁড়িয়েছে ৩৯ শতাংশ। করোনার আগে ছিল ২০ শতাংশ। এই সূচক অবশ্যই আগামীর জন্য চ্যালেঞ্জের। দারিদ্র্যের হার কমিয়ে আনতে সরকারকে জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। না হলে করোনার প্রভাব দীর্ঘস্থায়ী হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..