1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত থাকছে না বার্ষিক পরীক্ষা

  • Update Time : সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ২৬২ Time View

ওয়েব ডেস্ক: নতুন প্রণীত জাতীয় শিক্ষাক্রমের রূপরেখা অনুযায়ী তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত বার্ষিক পরীক্ষা তুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা উপস্থাপন করেন শিক্ষামন্ত্রী। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনে কক্ষে আয়োজিত রূপরেখা উপস্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

পরে সচিবালয়ের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে রূপরেখা নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন ডা. দীপু মনি। এসময় তিনি তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত বার্ষিক পরীক্ষা তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানান।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন,  ‘২০২৩ সাল থেকে পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) এবং অষ্টম শ্রেণির জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষা থাকবে না। সাময়িক পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পঞ্চম থেকে ষষ্ঠ এবং অষ্টম থেকে নবম শ্রেণিতে উন্নীত করা হবে।’

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, ‘নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী ও ইবতেদায়ি পরীক্ষা থাকবে না। ২০২৩ সাল থেকে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞানে বিষয়ে ৬০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়ন ও ৪০ শতাংশ সামষ্টিক মূল্যায়ন বা ক্লাস মূল্যায়ন করা হবে। এছাড়াও শারীরিক, মানসিক, স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা, ধর্মশিক্ষা, শিল্পকলা বিষয়ে শিখনকালীন মূল্যায়ন বা ক্লাস মূল্যায়ন করে নম্বর দেওয়া হবে। এভাবে মূল্যায়নের পর তাদের পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ করা হবে।’

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘মুখস্ত নির্ভরতা যাতে না থাকে, সেখান থেকে বেরিয়ে আসা হবে। এক স্তর থেকে আরেক স্তরে গিয়ে যেন শিক্ষার্থীর শেখার ধারাবাহিকতার মধ্যে আটকে পড়ে, সেটি নিয়ে আমাদের বিশেষজ্ঞরা কাজ করছেন। পুরো শিক্ষাক্রম হবে শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক, সেটি যেন আনন্দময় হয়; তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। পাঠ্যপুস্তক যেন শিক্ষার্থীদের কাছে বোঝা না হয়, সেটি প্রধানমন্ত্রী বারবার আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন। উনার পরামর্শ অনুযায়ী আমরা পাঠ্যপুস্তকের কালিকুলামে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেছি।’

তিনি বলেন, ‘নতুন কারিকুলামে গভীর শিক্ষণের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে, ভাসাভাসা শেখানোর প্রক্রিয়া থেকে সরে আসতে হবে। শিক্ষার্থীদের দৈহিক ও মানসিক বিকাশে খোলাধুলার ও নানান সৃজনশীল কাজের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হবে। ক্লাসে পাঠদান শেষ করানোর চেষ্টা করা হবে এবং বাড়ির কাজের চাপ কমিয়ে দেওয়া হবে। সারাদিন ক্লাস ও শিক্ষকদের পেছনে দৌঁড়ে যেন সময় পার না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা হবে। শিক্ষার্থীরা যেন নিজেদের মতো করে কিছুটা সময় কাটাতে পারে, সেটি নিশ্চিত করা হবে।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..