স্পোর্টস ডেস্ক: ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশ বিমানের অবদান অনেক। ক্রিকেট, দাবা, ব্যাডমিন্টন সহ নানা খেলায় বাংলাদেশ বিমান বড় অবদান রেখেছে। বাংলাদেশ বিমানের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও শফিউল আজিমের সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক তারকারা আজ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক ও ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক আকরাম খান ১৯৯৭ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ের নায়ক। বাংলাদেশের ক্রিকেটে এখন পৃষ্ঠপোষকতার অভাব নেই। নব্বইয়ের দশকে বিমান ছিল বড় ভরসার নাম। বাংলাদেশ বিমানের এমডির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে আকরাম খান সেই স্মৃতি স্মরণ করেছেন৷
বাংলাদেশের দাবায় পাঁচ জন গ্র্যান্ডমাস্টার। বিশেষ করে দ্বিতীয় গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমান স্বীকার করেন বিমানের সহযোগিতাতেই তার গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়া। ক্রিকেট, দাবা ছাড়াও ব্যাডমিন্টন, টিটিতে ছিল বিমানের বড় অংশগ্রহণ এবং সহযোগিতা। বাংলাদেশ বিমান ক্রীড়াঙ্গনে এখন পরিধি কমিয়ে এনেছে। সাবেক ক্রিকেটারদের সঙ্গে আলোচনায় বাংলাদেশ বিমানের এমডি ক্রীড়াঙ্গন এ সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহণে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সাকিব আল হাসানকে বাংলাদেশ বিমানের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসাবে যুক্ত করা হয়।
শুধু খেলাধুলায় অংশগ্রহণ ও পৃষ্ঠপোষকতা নয়, বাংলাদেশ বিমান ক্রীড়াবিদদের কর্মসংস্থানও করেছে। সাবেক জাতীয় ক্রিকেটার সানোয়ার হোসেন, হাসানুজ্জামান ঝড়ু, সাবেক টিটি চ্যাম্পিয়ন সাইদুল হক সাদী সহ অনেকেই পেশাগত জীবনে বাংলাদেশ বিমানে ক্যারিয়ার গড়েছেন।