1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

আগামী মাস থেকে পলিথিনের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা

  • Update Time : বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪
  • ২৯ Time View

ওয়েব ডেস্ক: সেপ্টেম্বর থেকে পলিথিনের বিরুদ্ধে অভিযান কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

বুধবার (২১ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, আপনি যে দোকানে যান সে দোকান থেকে পলিথিন ব্যাগ কিনে আনেন। আমি আপনিও বলি না পলিথিন ব্যাগ দিচ্ছেন কেন, এটা তো নিষিদ্ধ। আমরাও তো হাতে করে নিয়ে আসি। মার্কেটগুলোতে গিয়ে পলিথিন ব্যাগগুলো প্রথমে আমরা বলব ১৫ থেকে ২০ দিন তারপর আমরা অভিযানে যাব। এগুলো আপাতত সিদ্ধান্ত।

কবে থেকে অভিযান শুরু হবে- সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটি তারিখ নির্ধারিত হয়নি। কারণ এর সঙ্গে আরো কয়েকটি সংস্থা সম্পৃক্ত। এখন সবাই একটা আন্দোলনের মুডে আছে। সবাই সবার দাবি পেশ করছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ওইদিকে ব্যস্ত আছে। তবে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই আপনারা কার্যক্রমের শুরু দেখতে পারবেন।

বায়ু দূষণ একদিনে সমাধান হবে না জানিয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, কিন্তু এই শীতের আগে যেন বায়ু দূষণের কয়েকটি উৎসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, সেজন্য বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা করছি। নির্মাণ কাজ আর অনুমোদন দেওয়া হবে না, যদি তারা বায়ুদূষণ প্রশমনের পরিকল্পনা ও টাকা যদি না দেখায়। সেগুলো মনিটরিংয়ের ক্ষেত্রে আমরা কথা বলতে পারি।

তিনি আরও বলেন, এখানে মেগা পরিকল্পনা চলছে কিন্তু বায়ুদূষণের ব্যবস্থা নেই, সেই জায়গাটা আমরা ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করব। কনস্ট্রাকশন হবে, কিন্তু বায়ুদূষণ করে কনস্ট্রাকশন হতে পারবে না। স্বল্প ব্যয়েই এটি করা সম্ভব।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক ইস্যুতে তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংক পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়কে এবং পরিবেশ অধিদপ্তরকে কিছু কিছু প্রকল্প সহায়তা দিচ্ছে। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হলো। তাদের প্রত্যাশাটা কি, এবং এই প্রত্যাশাটা আমরা যত তাড়াতাড়ি পূরণ করতে পারব ততো তাদের পক্ষে সম্ভব হবে এই অন্তর্বর্তী সরকারকে আমাদের এই প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে বাজেট সহায়তা দেওয়ার। আমরা বলেছি বাংলাদেশে আইনকানুন, নীতি ভালো আছে। এগুলোকে আরো ভালো করা যায়। কিন্তু সক্ষমতা না বাড়ালে এগুলোর বাস্তবায়নের জন্য তাহলে দূরত্বটা বেড়ে যাবে। মানুষের প্রত্যাশার জায়গাটা পূরণ হবে না। আইনকানুন, নীতি আমরা আরও সময়োপযোগী করব, আরও শক্ত করব।

কিন্তু একই সঙ্গে আমাদের কাজে নেমে যেতে হবে। যেমন মানুষকে আমাদের দেখাতে হবে দূষণকারী কয়জন শাস্তি পাচ্ছে, ময়লা আবর্জনা নদীর পাড় থেকে সরছে, কিছু কিছু নদী পরিষ্কারের কাজ শুরু হয়েছে। নতুন করে তাদের (বিশ্বব্যাংক) কাছে নতুন করে প্লাস্টিক, পলিথিন, শব্দ দূষণ ও কয়েকটা নদীতে দূষণ নিয়ে কথা বলেছি, বলেন পরিবেশ উপদেষ্টা।

বিশ্বব্যাংক কী ধরনের সহায়তা দেবে -এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরকে সবচেয়ে দূষিত নদী ও দূষণকারীদের তালিকা করতে বলা হয়েছে। সেগুলো যখন আমরা পাব তখন একটি মনিটরিং প্ল্যান করে ফেলতে পারব। ফলে বিস্তারিত রূপরেখা তৈরি হয়নি। তবে একটি রূপরেখা তো আছেই, সেখানে নতুন নতুন কম্পোনেন্ট যদি যুক্ত করতে পারি সেটি নিয়ে কথা হয়েছে। তারা জানিয়েছে সর্বাত্মক সহায়তা করার চেষ্টা করবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..