1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

কঠিন সমীকরণে তামিমরা

  • Update Time : মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০
  • ২০৩ Time View

প্রত্যয় নিউজডেস্ক: ফাইনাল খেলার স্বপ্ন বেঁচে থাকল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ বাহিনীর। হারলেই বাজবে বিদায়ঘণ্টা- এমন কঠিন সমীকরণকে সামনে রেখে সোমবার তামিম বাহিনীর বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল মাহমুদউল্লাহর দল। শেষপর্যন্ত ৪ উইকেটের এক জয়ে ফাইনালের আশা জিইয়ে থাকল রিয়াদ বাহিনীর।

যার ফলে এখন সমীকরণ দাঁড়ালো, বুধবার (২১ অক্টোবর) রাউন্ড রবিন লিগের শেষ ম্যাচে নাজমুল হোসেন শান্ত বাহিনী জিতলে বাদ পড়ে যাবে তামিম বাহিনী। আর ঐ খেলায় তামিমের দল জিতলে তিন দলের পয়েন্ট সমান হয়ে যাবে। তখন নেট রানরেটের ভিত্তিতে ফাইনালিস্ট নির্ধারিত হবে।

সোমবারের ম্যাচটিতে দুই দলের শুরু আর শেষ প্রায় একইরকম। আগে ব্যাট করা তামিমের দল ১৭ রানে হারিয়েছিল ৪ উইকেট। ঐ বিপর্যয় থেকে শেষপর্যন্ত ইয়াসির আলী রাব্বি, মাহিদুল ইসলাম অংকন, সাইফউদ্দীন ও মোসাদ্দেক সৈকতের হাত ধরে তামিম বাহিনী পায় ২২১ রানের মাঝারি; তবে প্রেসিডেন্টস কাপের গড়পড়তা স্কোরলাইনকে মানদণ্ড ধরলে লড়িয়ে পুুজি।

এই রান তাড়া করতে নেমে রিয়াদের দলও ২ উইকেট খুইয়ে বসেছিল মাত্র ৮ রানে। শুরুতেই ফিরে যান নাঈম শেখ (৩) আর লিটন দাস (৫)। নাঈম বোল্ড হয়েছেন সাইফউদ্দীনেপ ফুললেন্থ ডেলিভারিকে সোজা ব্যাটে না খেলে অনসাইডে ঘোরানোর চেষ্টায়। লিটন ক্যাচ তুলে দেন মিড উইকেটে। বাঁহাতি মোস্তাফিজের লেগস্টাম্পের বাইরে থেকে ভেতরে আসা বলকে কব্জির মোচড়ে ফ্লিক খেলতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন লিটন।

শুরুর ক্ষত সারতে হাল ধরেন ইমরুল কায়েস আর মাহমুদুল হাসান জয়। ইমরুল একদম যে আস্থার প্রতিমূর্তি ছিলেন, তা নয়। তবে রান করার প্রবল ইচ্ছে ছিল। সে মন্ত্র বলেই পৌঁছে গিয়েছিলেন পঞ্চাশের দোরগোড়ায়। কিন্তু চল্লিশের ঘরে গিয়েই বোধকরি হাফসেঞ্চুরির ইচ্ছে পেয়ে বসে তাকে। ঐসময় কেমন যেন হয়ে পড়েন। আর তাই ৪০ থেকে ৪৯- এই ৯ রান করতে খেলেন ১৩ বল। এর মধ্যে ৪৭ রানে মোস্তাফিজের ভেতরে আসা ডেলিভারিতে লেগ বিফোর উইকেটের জোরালো আবেদন থেকে বেঁচে যান।

পরে ৪৯ থেকে পঞ্চাশে পৌঁছাতে ৮ বল খেলে ফিরে আসেন সাজঘরে। পেসার খালেদের বলে হাফসেঞ্চুরির এক রান আগে (৫৫ বলে ৭ বাউন্ডারি) ক্যাচ দিয়ে ফেরেন বাঁহাতি ইমরুল। খালেদের বলে প্রায় জোড়া পায়ে খেলতে যান। বল ব্যাটের বাইরের দিকের ওপরের কানায় লেগে চলে যায় পয়েন্ট আর গালির মাঝামাঝি, লো ক্যাচটি ধরেন শেখ মেহেদি হাসান।

ফলে যায় ইমরুল আর মাহমুদুল হাসান তৃতীয় উইকেটে জুড়ে দেয়া ৮৬ রানের জুটি। এরপর মাহমুদুল হাসান জয় হাফসেঞ্চুরি করেই আউট হয়ে যান (১০১ বলে ৫৮ )। যুব বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করা এ তরুণের ব্যাটে ছিল প্রতিশ্রুতির ছোঁয়া, ভাল খেলার তাড়াটা ছিল। অফসাইডে কভার ও মিড অফ দিয়ে কয়েকটি বাউন্ডারিও হাঁকিয়েছেন। পরে বাঁহাতি তাইজুলের বলে পয়েন্টে ক্যাচ দিয়েছেন শেখ মেহেদির হাতে।

ইমরুল আর মাহমুদুল হাসানের সাজানো পথে হেটে দল জয় নিশ্চিত করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আর নুরুল হাসান সোহান। অধিনায়ক রিয়াদ ৭০ বলে দুই বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ফিফটি পূরণ করে ৮৭ বলে ৬৭ রান করে যখন আউট হনম তখনও তার দল জয় থেকে ৯ রান দুরে। নুরুল সোহান (৩৭ বলে ২৬ নট আউট) ঐ রান তুলে নেন ৫ বল আগেই। শেষদিকে সাব্বির ৯ বলে ৩ রান করে বোল্ড হলে খেলা শেষ ওভারে গড়ায়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..