1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

কম খরচে সৌন্দর্য উপভোগে ঘুরে আসুন ৫ পাহাড়

  • Update Time : বুধবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১৩৩ Time View

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: এপ্রিলে আপনিও পরিকল্পনা করতে পারেন পাহাড় ভ্রমণের। একদম কম খরচে ভারতের দার্জিলিংয়ের আশপাশে ঘুরতে চাইলে এই প্রতিবেদনটি শুধু আপনার জন্য। 

গুরদুম: মানেভঞ্জন থেকে গুরদুম মাত্র ১২ কিলোমিটারের পথ। প্রায় ৮ হাজার ফুট উচ্চতায় সিঙ্গোলিলা জাতীয় উদ্যানে অবস্থিত এই পাহাড়ি গ্রাম। পাইন আর রডোডেনড্রনে ঘেরা। এপ্রিল মাসে গুরদুম গেলে লাল টুকটুকে রডোডেনড্রনের দেখা মিলবেই মিলবে। আর মেঘমুক্ত আকাশ থাকলে কাঞ্চনজঙ্ঘাও দেখা যায়।

লেবং: দার্জি‌লিং থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটারের পথ লেবং। ঘুম পেরিয়ে লেবং। চা বাগানের পাশ দিয়ে লেবংয়ের রাস্তা। চা বাগানে ঘেরা ছোট্ট উপত্যকা এই লেবং। লেবং থেকে দেখা যায় কালিম্পং, নামচি, সিকিমের পাহাড়। এমনকি দেখা যায় নেপালও। এছাড়া গ্রামের নীচ দিয়ে বয়ে চলেছে রংডং খোলা নদী।

ইয়েলবং: কালিম্পংয়ের কোলে লুকিয়ে বাংলার অন্যতম ক্যানিয়ন: ইয়েলবং। আজকাল হাইকিংয়ের জন্য অনেকেই ইয়েলবংকে বেছে নিচ্ছে। নিউ মাল জংশন স্টেশন থেকে মাত্র ৩ ঘণ্টা দূরত্বে অবস্থিত ইয়েলবং। ২ কিলোমিটার দীর্ঘ জায়গাজুড়ে অবস্থিত নদীখাত।  নদীখাত জুড়ে রয়েছে ছোট ছোট নুড়ি-পাথর। আর তার দু’পাশে ঘেরা সবুজ উপত্যকা। এখানেই হয় ট্রেকিং।

দারাগাঁও: কালিম্পং ছাড়িয়ে তিস্তার পার ধরে এগোলেই পেয়ে যাবেন দারাগাঁওকে। রামধুরার পরই দারাগাঁও। চারিদিক ঢাকা ঘন সবুজে। দারাগাঁওকে ঘিরে দাঁড়িয়ে রয়েছে পাইন আর সিঙ্কোনা। দারাগাঁওয়ের কোলে বসে দেখা যায় দার্জিলিং, কালিম্পং ও সিকিমের পাহাড়। দারাগাঁও থেকে সহজেই ঘুরে নেওয়া যায় ইচ্ছে গাঁও, সিলেরি গাঁও, রামধুরা, রামিতে ভিউ পয়েন্ট।

শ্রীখোলা: সান্দাকফু-ফালুট ট্রেকিং রুটের মধ্যে পড়ে শ্রীখোলা। ট্রেক না করেও আপনি ঘুরে আসতে পারবেন শ্রীখোলা। নদীর পাশে গড়ে উঠেছে এই পাহাড়ি গ্রাম। শহরের কোলাহল জেরে নিরিবিলিতে সময় কাটাতে চাইলে শ্রীখোলায় দু’দিন কাটিয়ে যান। পাখিদের কলরব আর নদীর স্রোতের শব্দ ছাড়া আর কিছুই শোনা যায় না এখানে। সূত্র- টিভি৯ বাংলা

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..