এস এম সালমান হৃদয়, বগুড়াঃ করোনা ভাইরাসের আক্রমণ মহামারী রুপ ধারণ করে সমগ্র বিশ্বকে থমকে দিয়েছে। করোনা এতই ভয়ানক যে যার প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি কিংবা নেই কোন সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা ব্যবস্থা। উন্নত বিশ্বের মত বাংলাদেশও তার আক্রমণ থেকে রেহাই পায়নি, বিভিন্ন শক্তিশালী রাষ্ট্রের উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থাকেও হার মানিয়ে করোনা তাণ্ডব চালিয়েছে তার নিজস্ব গতিতে।
তারই ধারাবাহিকতাই গত ৮ই মার্চ বাংলাদেশে সর্বপ্রথম মানবদেহে করোনা ভাইরাস প্রথম সংক্রমন ধরা পড়ে আইইডিসিআর-এর তথ্য মতে।তারপর গত ২৬শে মার্চ থেকে শুরু হয় লাগাতার লকডাউন। আবার করোনার দ্বিতীয় ধাপ বৃদ্ধি পাওয়া ১৪ এপ্রিল থেকে লকডাউন শুরু হয় ঘরে বন্দি থাকার পালা। লকডাউনে চলতে থাকে কঠিন মুহূর্ত আরে কঠিন মুহূর্ত কে চ্যালেন্জ হিসাবে গ্রহণ করে এই প্রতিকুল অবস্থায় দিনরাত ২৪ ঘন্টা ঘরবন্দী মানুষকে ডোর টু ডোর সেবা দিয়ে যাচ্ছেন বগুড়া জেলা ছাত্র লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রণয় কুমার দত্ত ।
কবির ভাষায় বলতে হয় ঐ নতুনের কে তন উড়ে। বাংলাদেশে করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকে এক নির্ভীক জনপ্রতিনিধি কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে নিজেকে উজার করে দিয়েছন। কি দিন কি রাত সমান তালে সেবা দিয়ে যাচ্ছে এরুলিয়া ইউনিয়নের অসহায় মানুষগুলোকে। কখনও হ্যানড স্যানিটাইজার বা মাস্কৃ নিয়ে আবার কখনও হ্মুধার্থদের পাশে খাবার কিন বা বাজার নিয়ে এলাকাবাসির ঘরের দরজায় কড়া নেড়েছেন।
এলাকাবাসিদের সাথে আলাপ করে জানা যায় কিছু প্রার্থী আছে যারা ভোটের বেলায় বুক মিলায়, আর কষ্টের বেলায় মুখ লুকায়, ভোট আসলে ঘরের দরজার সামনে এসে ভোট প্রার্থনা করেন কিন্তুু বিপদের মুহূর্তে তাদের কাউকেই আমরা পায়নি, কিন্তুু তরুণ সমাজ সেবক দেখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে অসহায় মানুষের পাশে থেকে তাদের সেবা করতে হয় বুঝিয়ে দিয়েছেন মানব সেবা কাকে বলে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় ছাত্রনেতা এলাকায় অত্যন্ত জনপ্রিয় প্রণয় কুমার দত্ত । যারা করোনা ভয়ে নিজেকে আড়াল করে দুরে সরে গেছে, তাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে ভয়কে জয়ে পরিনত করতে হয়।কিভাবে একজন প্রকৃত সেবক হতে হয়।
এ ব্যাপারে চেয়ারম্যানপ্রার্থী প্রণয় কুমার দত্ত কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রতিনিধিকে বলেন আমি সেবক,সেবা করাই আমার ধর্ম, আসলে এ কাজ গুলো যাদের করার যারা সমাজের নেতৃত্বে আছেন তারা নিজের জীবন বাচানোর জন্য কাজগুলো এড়িয়ে গেছেন কিন্তুু আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করি,তরুণ ছাত্রনেতা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ভালবেসে রাজনীতি করে যাচ্ছি এবং আমার শ্রদ্ধেয় নেতা প্রয়াত জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মমতাজ উদ্দিন বতর্মান সভাপতি আলহাজ্ব মজিবুর রহমান মজনু,সাধারণ সম্পাদক রাগেবুল আহসান রিপু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব এ কে এম আসাদুল রহমান দুলু,সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট জাকির হোসেন নবাব, কোষাধ্যক্ষ মাসুদুর রহমান মিলন , জেলা ছাত্র লীগের সভাপতি ভিপি নাইমুর রাজ্জাক তিতাস ,সাধারণ সম্পাদক অসীম কুমার রায় আমাদের শিখিয়েছেন কিভাবে মানব সেবা করতে হয়। আপনার মাধ্যমে বগুড়া সদরের ৪নং এরুলিয়াবাসির নিকট চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করি। আমি যদি নির্বাচিত হতে পারি এই এলাকা অবহেলিত রাস্তা ঘাট,ব্রীজ, কালভাট,,নির্মাণ আমার নির্বাচনী এলাকার মানুষের র্দীঘ দিনের দাবি পরিস্কার পরিচ্ছেন বসবাস উপযোগী হিসাবে গড়ে তুলবে।আর যতদিন বাঁচবো মানব কল্যাণে কাজ করবো।