1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

কলকাতায় ফের পুলিশের বিক্ষোভ, অস্বস্তি প্রশাসনে

  • Update Time : সোমবার, ২৫ মে, ২০২০
  • ১৪৯ Time View

বিশেষ প্রতিবেদন,কলকাতা:

ফের কলকাতায় পুলিশের বিক্ষোভ। সহকর্মীর মৃত্যুতে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে গড়ফা থানায় বিক্ষোভ দেখালেন পুলিশ কর্মীরাই। অভিযোগ, বিক্ষোভ দেখানোর সময় থানার একাংশ ভাঙচুরও করা হয়। পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

সূত্রের খবর, গড়ফা থানার এক অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইনস্পেক্টরের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা দিলে তাঁকে এম আর বাঙুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার সকালে তাঁর মৃত্যু হতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন তাঁর সহকর্মীরা। তাঁরা অভিযোগ করেন, ওই পুলিশ কর্মীর নাকি সঠিক চিকিৎসা হয়নি। তাঁকে আগে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে হয়তো তিনি বেঁচে যেতেন। তাঁরা প্রশ্ন তোলেন, সরকারি হাসপাতালের পরিবর্তে তাঁকে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়নি কেন? এমনই নানা প্রশ্ন তুলে তাঁরা এদিন কলকাতা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে তুমুল বিক্ষোভ দেখান।

ঘটনাটি যে কলকাতা পুলিশকে অস্বস্তি ফেলল, সে বিষয়ে নিশ্চিত ওয়াকিবহাল মহল। কয়েকদিন আগেই পুলিশ ট্রেনিং স্কুলের বাইরে কলকাতা পুলিশের কমব্যাট ফোর্সের জওয়ানরা বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন। এমনকী, তাঁরা আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু রোড, ডি এল খান রোড অবরোধ করেন। তাঁদের বাধা দিতে গিয়ে প্রহৃত হন কমব্যাট ফোর্সের ডিসি এন এস পল। তাদের বিক্ষোভের কারণ ছিল, করোনার বিরুদ্ধে তাঁরা সামনে থেকে লড়াই করছেন। অথচ তাঁদের নিরাপত্তার জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ফোর্সের এক জওয়ান করোনায় আক্রান্ত হলেও তাঁর সংস্পর্শে থাকা অন্যদের কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়নি।

সোমবার গড়ফা থানায় যে ঘটনা ঘটে, জানা গিয়েছে, কয়েকদিন আগে ওই থানার এক পুলিশ অফিসার করোনায় আক্রান্ত হন। তাঁর সংস্পর্শে আসা আরও চারজন পুলিশকে ডুমুরজলা স্টেডিয়ামে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়। তাঁদের লালারসের নমুনা পরীক্ষা করা হলেও সকলের রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। কিন্তু ওই পুলিশ কর্মীর শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তাঁকে বাঙুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিক্ষুব্ধ পুলিশ কর্মীদের অভিযোগ, তাঁকে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে এবং ঠিকমতো চিকিৎসা হলে হয়তো তিনি বেঁচে যেতেন। মৃত পুলিশ কর্মীর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ আসার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (‌সদর)‌ শুভঙ্কর সিনহাও।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..