1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

চলতি অ্যাশেজে নিজের শেষ দেখছেন অ্যান্ডারসন

  • Update Time : শনিবার, ২৪ জুন, ২০২৩
  • ৮২ Time View

স্পোর্টস ডেস্ক: অনেক বছর ধরেই কেবল সাদা পোশাকের ফরম্যাটে নিজেকে সীমিত রেখেছেন জেমস অ্যান্ডারসন। যেখানে নিজেকে তিনি সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী বোলারে পরিণত করেছেন। ঘরের মাঠে গতির সঙ্গে সুইংয়ের মিশেলে প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের খাবি খাওয়াতে দেখা যায় তাকে। তবে চলতি অ্যাশেজে তার উল্টো চিত্র দেখছেন অ্যান্ডারসন। প্রথম টেস্টের ‘নিষ্প্রাণ’ পিচে তিনি একেবারে নিষ্প্রভ ছিলেন। একই রকম পিচ অন্য ম্যাচগুলোতে হলে, তার এবারের অ্যাশেজ শেষ হয়ে যাবে বলে মনে করছেন তিনি।

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এজবাস্টন টেস্টের দুই ইনিংসে ১০৯ রান দিয়ে তার শিকার ছিল স্রেফ একটি। অথচ তারই সতীর্থ স্টুয়ার্ট ব্রড দুই ইনিংসেই নিয়েছেন তিনটি করে উইকেট। এছাড়া ইংলিশ অধিনায়ক বেন স্টোকস স্বল্প ওভার করেও দুই উইকেট এবং রবিনসন পাঁচ উইকেট পেয়েছেন।

এর পেছনে এজবাস্টনের ‘নিষ্প্রাণ’ পিচকে দায় দিলেন টেস্ট ইতিহাসের সফলতম পেসার অ্যান্ডারসন। চেনা আঙিনায় খেলা হলেও ইংলিশ অভিজ্ঞ পেসারের কোনো চেষ্টাই কাজ করেনি এই ম্যাচে। ডেইলি টেলিগ্রাফে নিজের কলামে অ্যান্ডারসন লেখেন, এজবাস্টনের পিচ তাকে কোনো ধরনের সহায়তাই করেনি, ‌‌‘সব পিচ যদি এমন হয় (এজবাস্টনের মতো নিষ্প্রাণ) তাহলে আমার অ্যাশেজ সিরিজ শেষ। ওই পিচটি আমাকে দুর্বল করে দিয়েছে। সেখানে তেমন কোনো সুইং পাওয়া যায়নি। রিভার্স সুইং, সিম মুভমেন্ট, বাউন্স, পেস কিছুই ছিল না।’

তিনি আরও বলেন, ‘কয়েক বছর ধরে নিজের দক্ষতাকে শাণিত করার চেষ্টা করেছি, যেন যেকোনো কন্ডিশনে বল করতে পারি। কিন্তু এখানে যা কিছুই চেষ্টা করেছি, কোনো পার্থক্য দেখা যায়নি। মনে হচ্ছিল, আমি কঠিন একটি লড়াই করছি। কিছুটা মলিনতাও ছিল, তবে নিজের সর্বোচ্চটা উজাড় করে দিয়েছি। জানি, দলকে আরও দেওয়ার আছে আমার এবং অবদান রাখার জায়গা আছে। আমি লর্ডসে সেটা পূরণ করতে চাই।’

অ্যাশেজ সিরিজ শুরুর আগে কিউরেটরদের ‘ব্যাটিং সহায়ক ও গতিময় উইকেট’ তৈরি করতে বলেছিলেন ইংলিশ অধিনায়ক স্টোকস। কিন্তু এজবাস্টনের উইকেটে পেসারদের জন্য ছিল না কোনো সহায়তা। উইকেট ছিল মন্থর। ইংল্যান্ডের আরেক অভিজ্ঞ পেসার স্টুয়ার্ট ব্রডও এই পিচকে বলেছেন ‘প্রাণহীন।’ তবে তিনি ঠিকই ওই পিচে সহায়তা পেয়েছিলেন। একইসঙ্গে অ্যান্ডারসনের পারফর্ম ছাড়াই জয়ের দ্বারপ্রান্তেও গিয়েছিল স্বাগতিক ইংল্যান্ড। সিরিজে সমতায় ফিরতে আগামী বুধবার (২৮ জুন) লর্ডসে দ্বিতীয় টেস্টে নামবে দু’দল।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..