1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

টংয়ের অভিষেক, ১৪ বছর আগে বাজি ধরে ৫০ হাজার পাউন্ড জিতলেন পাইপার

  • Update Time : শুক্রবার, ২ জুন, ২০২৩
  • ৭৩ Time View

স্পোর্টস ডেস্ক: অ্যাশেজের প্রস্তুতি হিসেবে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র টেস্ট খেলছে ইংল্যান্ড। আর এই ম্যাচটিতেই ইংলিশদের হয়ে অভিষেক হয়েছে জস টংয়ের। তবে টং যে ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্ট খেলবেন, এই বিশ্বাসটা ১৪ বছর আগেই ছিল একজনের। নাম তার টিপ পাইপার। সেই বিশ্বাসের জোরেই তিনি রীতিমতো বাজিও ধরেছিলেন। টংয়ের অভিষেকের পর পাইপার তাই জিতে গেলেন বাজির ৫০ হাজার পাউন্ড!

পাইপার যখন বাজি ধরেছিলেন, তখন টংয়ের বয়স ছিল ১১। লেগ স্পিন করতেন টং। পাইপার ছিলেন টংয়ের বাবা ফিল টংয়ের সতীর্থ। তারাও ক্রিকেট খেলতেন ইংল্যান্ডের একটি ক্লাবে। পাইপার ছিলেন লেগ স্পিনার। করতে পারতেন গুগলি, টপ স্পিনও। ক্লাবের নেটে বন্ধুর ছেলেকে একদিন বল করতে দেখে পাইপার বলেছিলেন, ‘এই ছেলে একদিন ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্ট খেলবে।’ শুধু বলেই চুপ থাকেননি, টংকে নিয়ে বাজিও ধরেছিলেন পাইপার। বাজির দর ছিল ৫০০-১। বাজি ধরার জন্য ১০০ পাউন্ড খরচ করেছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার টংয়ের টেস্ট অভিষেক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই বাজি জিতেছেন পাইপার। তবে সে দিনের ছোট্ট টাং এখন আর স্পিনার নন। পেস বোলার।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টংয়ের টেস্ট অভিষেক দেখতে লর্ডসের গ্যালারিতে উপস্থিত ছিলেন তার পরিবারের সদস্যরা। তাকে নিয়ে বাজি ধরা পাইপার অবশ্য লর্ডসে উপস্থিত ছিলেন না। তিনি চোখ রেখেছিলেন টেলিভিশনের পর্দায়। ২৫ বছরের টংয়ের টেস্ট অভিষেক হওয়ায় উচ্ছ্বসিত তিনি। বিবিসিকে পাইপার বলেছেন, , আমি এত বছর ধরে বাজির স্লিপটি একটি আলমারিতে রেখে দিয়েছি। শুধু মনে মনে ভেবেছি এটা অবশ্যই ১০০ পাউন্ডের মূল্য হবে। যদি সে ইংল্যান্ডের হয়ে খেলতে না পারে, তাও সে আমাদের গর্বিত করবে। এটা তার জন্য টেস্ট দলে জায়গা পাওয়ার একটা বোনাস মাত্র।’

অবিশ্বাস্য ব্যাপার হচ্ছে, টংয়ের ৬ বছর বয়সেই বাজি রাখতে চেয়েছিলেন পাইপার। কিন্তু তখন তিনি এমন কোনো জুয়াড়িকে খুঁজে পাননি, যিনি বাজি রাখবেন।

টংয়ের ক্রিকেটজীবন অনিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পরেও কেন বাজির রসিদ যত্ন করে রেখে দিয়েছিলেন? পাইপার বলেছেন, ‘অনেকেই আশা ছেড়ে দিলেও আমার একটা বিশ্বাস ছিল। ছেলেটা কত চোট পেল। তাও আশাবাদী ছিলাম। সব সময় ভেবেছি খেলতেও তো পারে এক দিন। গত দু’সপ্তাহে সব কিছু দ্রুত বদলে গেল। ভাগ্যিস আশা ছাড়িনি।’

৫০ হাজার পাউন্ড বাজি জিতে খুশি পাইপার। টংয়ের টেস্ট অভিষেকের জন্য বন্ধু ফিলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ফোন করে। বাজির টাকা দিয়ে টংয়ের পরিবারকে ডিনার করানোর পরিকল্পনাও করেছেন তিনি। যদিও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য শুরুতে ঘোষিত দলে অবশ্য ছিলেন না টং। জেমস অ্যান্ডারসন ও অলিভার রবিনসনের চোট সমস্যার কারণে বিকল্প ভাবনায় দলে ডাকা হয় তাকে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..