নিউজ ডেস্ক:
দেরীতে বিয়ে করবেন ভাবছ করা বউটা লাইফ পার্টনার হিসেবে থাকেনা। বরং সেটা ভোগবিলাসের বস্তু হিসেবে পরিণত হয়। কারন, প্রতিষ্ঠির ছেলের কোন অভাব থাকেনা। ফলে, তার জীবন যুদ্ধে সাহায্য করার জন্য কোন পার্টনার দরকার হয় না।
পার্টনার দরকার হয় তার, যে অধিক কষ্টে জীবন যাপন করে। তাকে হেল্প করার জন্যই পার্টনার দরকার হয়।
কিন্তু আজকাল মেয়েদের অভিভাবকরা সবসময় চান ছেলে যেন পুরোপুরি এস্টাবলিশড হয়। তার যেন অলরেডি বাড়ি গাড়ি থাকে!
তারা হয়তো ভুলে যান, অথবা জানেন না, যে ছেলে সবসময় সবকিছু না চাইতেই পেয়ে এসেছে, কিংবা যে ছেলে সবকিছু নিজে নিজে গুছিয়ে ফেলেছে- তার ঘরে নতুন বউ নতুন একটা আসবাবের মত বাড়তি সংযোজন মাত্র-যা তার কিছু শারীরিক ও মানসিক চাহিদা মেটাবে।
…আসলে এস্টাবলিশমেন্ট নয়, দেখা উচিৎ পটেনশিয়ালিটি। দেখা উচিত স্বভাব চরিত্র। আর বিয়েটা দেয়া উচিৎ সবকিছু গুছিয়ে নেয়া বা প্রতিষ্ঠিত হবার পর নয়, ছেলেমেয়েদের জীবনে সংগ্রাম বাকি থাকতেই। যাতে করে জীবনের বাকি যুদ্ধটা তারা দু’জনে একসাথে চালিয়ে নিতে পারে। যুদ্ধ করে করে জীবন এগিয়ে গেলে তবেই সম্পর্কটা হবে ইস্পাতকঠিন। নিঃস্বার্থ ভালোবাসাময়।
মানুষ সবসময় তাকেই বেশি ভালবাসে, বেশি আপন মনে করে, যে ছিল বিপদ মুহূর্তের সাথী। জীবনের বিভিন্ন কঠিন সময়ে যারা আমাদের সঙ্গে থাকে তাদেরকে আমরা ভুলতে পারিনা। তাদের সাথে সম্পর্কটা একসময় সত্যি সত্যিই স্বার্থের উর্ধ্বে উঠে যায়। বিয়ের ক্ষেত্রেও অবস্থাটা ভিন্ন কিছু নয়। যে স্বামী স্ত্রী একসাথে সংগ্রাম করে করে জীবনের পথে এগিয়ে যায়- তাদের বন্ধনটাই হয় সবচেয়ে দৃঢ়।
তাদের ভালোবাসা হয় সবচেয়ে গাঢ়। সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী। কারণ, কঠিন সময়গুলোই মানুষের অন্তরে দাগ কেটে যায়। জীবনের শেষ দিনেও হয়তো মনে পড়ে “একদিন আমরা এক বেলা উপোস ছিলাম!!!!”
আর এটাই লাইফ পার্টনারের প্রয়োজনীয়তা…☺️
যখন একা একা জীবন যুদ্ধে জয় প্রায় নিশ্চিত হয়ে যায়, তখন কাউকে সহযোদ্ধা হিসেবে পেলে তা কখনো যে কঠিন সময়ে পাশে ছিলো তার মত হয়না।
দেরীতে বিয়ে করবেন ভাবছেন প্রতিষ্ঠিত হয়ে??
প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর যে ছেলে বিয়ে করে, সে ছেলের বিয়ে করা বউটা লাইফ পার্টনার হিসেবে থাকেনা। বরং সেটা ভোগবিলাসের বস্তু হিসেবে পরিণত হয়। কারন, প্রতিষ্ঠির ছেলের কোন অভাব থাকেনা। ফলে, তার জীবন যুদ্ধে সাহায্য করার জন্য কোন পার্টনার দরকার হয় না।
পার্টনার দরকার হয় তার, যে অধিক কষ্টে জীবন যাপন করে। তাকে হেল্প করার জন্যই পার্টনার দরকার হয়।
কিন্তু আজকাল মেয়েদের অভিভাবকরা সবসময় চান ছেলে যেন পুরোপুরি এস্টাবলিশড হয়। তার যেন অলরেডি বাড়ি গাড়ি থাকে!
তারা হয়তো ভুলে যান, অথবা জানেন না, যে ছেলে সবসময় সবকিছু না চাইতেই পেয়ে এসেছে, কিংবা যে ছেলে সবকিছু নিজে নিজে গুছিয়ে ফেলেছে- তার ঘরে নতুন বউ নতুন একটা আসবাবের মত বাড়তি সংযোজন মাত্র-যা তার কিছু শারীরিক ও মানসিক চাহিদা মেটাবে।
…আসলে এস্টাবলিশমেন্ট নয়, দেখা উচিৎ পটেনশিয়ালিটি। দেখা উচিত স্বভাব চরিত্র। আর বিয়েটা দেয়া উচিৎ সবকিছু গুছিয়ে নেয়া বা প্রতিষ্ঠিত হবার পর নয়, ছেলেমেয়েদের জীবনে সংগ্রাম বাকি থাকতেই। যাতে করে জীবনের বাকি যুদ্ধটা তারা দু’জনে একসাথে চালিয়ে নিতে পারে। যুদ্ধ করে করে জীবন এগিয়ে গেলে তবেই সম্পর্কটা হবে ইস্পাতকঠিন। নিঃস্বার্থ ভালোবাসাময়।
মানুষ সবসময় তাকেই বেশি ভালবাসে, বেশি আপন মনে করে, যে ছিল বিপদ মুহূর্তের সাথী। জীবনের বিভিন্ন কঠিন সময়ে যারা আমাদের সঙ্গে থাকে তাদেরকে আমরা ভুলতে পারিনা। তাদের সাথে সম্পর্কটা একসময় সত্যি সত্যিই স্বার্থের উর্ধ্বে উঠে যায়। বিয়ের ক্ষেত্রেও অবস্থাটা ভিন্ন কিছু নয়। যে স্বামী স্ত্রী একসাথে সংগ্রাম করে করে জীবনের পথে এগিয়ে যায়- তাদের বন্ধনটাই হয় সবচেয়ে দৃঢ়।
তাদের ভালোবাসা হয় সবচেয়ে গাঢ়। সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী। কারণ, কঠিন সময়গুলোই মানুষের অন্তরে দাগ কেটে যায়। জীবনের শেষ দিনেও হয়তো মনে পড়ে “একদিন আমরা এক বেলা উপোস ছিলাম!!!!”
আর এটাই লাইফ পার্টনারের প্রয়োজনীয়তা…☺️
যখন একা একা জীবন যুদ্ধে জয় প্রায় নিশ্চিত হয়ে যায়, তখন কাউকে সহযোদ্ধা হিসেবে পেলে তা কখনো যে কঠিন সময়ে পাশে ছিলো তার মত হয়না।