1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক ফ্যামিলি রেমিট্যান্স দিবস পালন

  • Update Time : শনিবার, ১৮ জুন, ২০২২
  • ৩৯৬ Time View

ওয়েব ডেস্ক: আন্তর্জাতিক ফ্যামিলি রেমিট্যান্স দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, নিউইয়র্ক কনস্যুলেটে ‘রেমিট্যান্স এবং উন্নয়ন’ শীর্ষক এক আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) অনুষ্ঠিত আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. সহিদুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

কনস্যুলেট জেনারেল জানায়, আলোচনা অনুষ্ঠানে নিউইয়র্কে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স এজেন্সির প্রতিনিধিসহ দেশটিতে বসবাসরত বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক, সামাজিক, ব্যবসায়িক, সংস্কৃতি এবং গণমাধ্যমের নেতারা ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত মো. সহিদুল ইসলাম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ ও  দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে যে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে তা বিশদভাবে উল্লেখ করেন। আগামী ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এক নতুন গতি সঞ্চার হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

বাংলাদেশ সরকারের  প্রবাসী বান্ধব নীতি ও পদক্ষেপের বর্ণনা করে তিনি প্রবাসীদের বৈধ পথে আরও রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেন। এ প্রসঙ্গে তিনি সরকারের বিভিন্ন প্রণোদনা ও সুবিধাগুলো আগামীতে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরে যেখানে অধিক সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি রয়েছে সেখানে ব্যাপক প্রচার প্রচারণার মাধ্যমে জনসচেতনতা তৈরির ওপর জোর গুরুত্বারোপ করেন। রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত এক্সচেঞ্জ হাউসগুলোর অবদানের কথা উল্লেখ করে তাদের সহযোগিতা ও প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নিউয়র্ক সোনালী এক্সচেঞ্জের প্রেসিডেন্ট ও সিইও দেবশ্রী মিত্র। তিনি তার উপস্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স প্রবাহের হাল-নাগাদ চিত্র তুলে ধরেন এবং এ প্রবাহ বাড়ানোর বিষয়ে সরকারের দেওয়া নানাবিধ সুযোগ-সুবিধার বর্ণনা করেন, যার মধ্যে অন্যতম হলো বৈধভাবে অর্থ পাঠানোর ক্ষেত্রে প্রণোদনা শতকরা ২ থেকে ২.৫ ভাগে উন্নীতকরণ।

আলোচনায় প্রবাসীরা রেমিট্যান্স প্রবাহ সহজীকরণ ও ত্বরান্বিত করার বিষয়ে তাদের স্ব স্ব মতামত ও চিন্তা ভাবনা তুলে ধরেন। বক্তারা সরকার ঘোষিত প্রণোদনাগুলো কমিউনিটিকে সম্পৃক্ত করে প্রচার-প্রচারণা চালানো, রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে প্রণোদনার হার বৃদ্ধি করা, রেমিট্যান্স সপ্তাহ বা মেলার আয়োজন করা, ওয়েজ আর্নার বন্ডের সুবিধাগুলো যাতে প্রবাসীরা সহজে পেতে পারে সে ব্যবস্থা করাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেন।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে কনসাল জেনারেল ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বাংলাদেশের অর্থনেতিক উন্নতিতে প্রবাসীদের ভূমিকা, বিশেষ করে এ উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় রেমিট্যান্সের অপরিসীম অবদানের কথা দৃঢ়তার সঙ্গে ব্যক্ত করেন।

বর্তমান বিশ্ববাস্তবতায় একদিকে করোনা মহামারির নেতিবাচক প্রভাব ও অন্যদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন পরিস্থিতি-রেমিট্যান্সের  প্রাসঙ্গিকতা ও প্রয়োজনীয়তা আগের যেকোন সময়ের চেয়ে বেশি বলে কনসাল জেনারেল যোগ করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..