রাকিব শান্ত, উত্তরবঙ্গ ব্যুরো প্রধান:
গত ২ডিসেম্বর ২০১৩ বগুড়া শহরের চকসুত্রাপুর এলাকায় যুবদল কর্মী ইমরান শেখকে (২৯) নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছিলো স্থানীয় চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা। এ সময় সন্ত্রাসীরা ইমরানের বড় ভাই হিলু শেখকেও (৩৫) কুপিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করেছে। ইমরান নিহত হওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে, বগুড়া জেলা যুবদল তার পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন। এমনকি নিহত ইমরানের মেয়ের পড়াশোনার ব্যয়ও বহন করেন তারেক রহমান।
এরই ধারাবাহিকতায় ৩ মে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল এর উপস্থিতিতে বগুড়া জেলা যুবদলের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম ও সাধারণ সম্পাদক আবু হাসানকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিমাসের ন্যায় নিহত ইমরানের পরিবারের সাথে সাক্ষাত করেন।এসময় তারা আর্থিক সহযোগিতা এবং পরিবারের জন্য খাদ্য সামগ্রী উপহার দেন।
আর্থিক সহযোগিতা ও খাদ্য সামগ্রী পেয়ে কান্না জড়িত কন্ঠে নিহত ইমরানের বৃদ্ধ মা বলেন, “তারেক জিয়া এবং তাঁর যুবদল যদি আমাদের পাশে না দাঁড়াতেন তবে আমরা দাদী-নাতনী না খেয়ে মারা যেতাম।নাতনী এখন অনার্স এ পড়াশোনা করে, আজ পড়াশোনায় হতো না।আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে প্রাণ ভরে দোয়া করি তারেক জিয়াকে আরো হায়াৎ দান করুন, সুস্থ রাখুন।আল্লাহ তাকে এই বাংলাদেশে সুস্থ ভাবে ফিরিয়ে আসার তাওফিক দান করুন।জীবনের একটা ইচছা তারেক জিয়াকে একবার কাছে থেকে দেখার।”