1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

পাহাড়িদের বৈবাহিক সনদ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক সূচনা

  • Update Time : সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৩৫ Time View

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি: তিন দম্পতিকে বৈবাহিক সনদ বিতরণের মধ্য দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে ‘আদিবাসী’দের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহ সনদ প্রদান কার্যক্রমের সূচনা হয়েছে। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি চাকমা সার্কেল চিফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায় বলেছেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে সকল পাহাড়ি জনগোষ্ঠীকে এই বৈবাহিক তথ্য নথিভুক্তিকরণ কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা। জাতিসত্তাভাবে কিছু কিছু রেওয়াজ ও রীতিনীতির পার্থক্য রয়েছে। এটি জনগোষ্টীগুলোর মধ্যে তত্ত্বাবধানের ক্ষেত্রে একটি অভিন্ন পদ্ধতিতে নথিভুক্ত করার অংশ। বহুবিবাহ, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে এনজিও, সামাজিক নেতৃবৃন্দরা ভূমিকা রাখেন।’

সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় রাঙ্গামাটি জেলা শহরের রাজবাড়ি এলাকার সাবারাং রেস্টুরেন্টে পার্বত্য চট্টগ্রামের ‘আদিবাসী’ জনগোষ্ঠীর বৈবাহিক তথ্য নথিভুক্তিকরণ এবং বিবাহ সনদ প্রদান বিষয়ে তদবির (লবি) সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘের সহযোগিতা ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) প্রোগ্রেসিভ এই সভার আয়োজন করে।

সভায় চাকমা সার্কেল চিফ আরও বলেন, ‘এক জাতিসত্তা আরেক জাতিসত্তা থেকে যেগুলো কল্যাণকর, সংবিধানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য; সেগুলো অনুসরণ করতে পারে। সকল জাতিসত্তাগুলো যদি এই কার্যক্রমে একত্রিত হতে পারে এই উদ্যোগ অনেক কল্যাণকর হবে। চাকমা সার্কেল সকল ভালো উদ্যোগের পাশে আছে এবং থাকবে।’

সিএইচটি উইমেন অ্যাক্টিভিস্ট ফোরাম রাঙ্গামাটির সভাপতি টুকু তালুকদারের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন- চাকমা সার্কেল চিফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়। বিশেষ অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ সদস্য সাধুরাম ত্রিপুরা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য প্রিয়নন্দ চাকমা, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের প্রাক্তন সদস্য ও সিএইচটি উইমেন অ্যাক্টিভিস্ট ফোরামের উপদেষ্টা নিরূপা দেওয়ান।

এসময় বক্তারা বলেন, বৈবাহিক তথ্য সনদ পদ্ধতি পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসীদের প্রথা রীতিনীতির ক্ষেত্রে কোনো বিঘ্ন হয়ে দাঁড়াবে না। দালিলিক প্রমাণের জন্য, বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ নিরোধে এই কার্যক্রম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। স্থানীয় কারবারিরা যদি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ ও সংরক্ষণ করতে পারেন তাহলে প্রথাগত বিচার ব্যবস্থায় সহযোগী হবে। পাহাড়ের সকল জাতিগোষ্ঠীকে বৈবাহিক সনদ পদ্ধতির আওতায় আনা হলে আইনে ব্যবস্থাসহ সার্বিক বিষয়ে সকলেই উপকৃত হবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..