1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের টিকার নিবন্ধন বন্ধ করে দেয়া হলো

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৬ মে, ২০২১
  • ২৬৩ Time View

বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকার যোগানে ঘাটতি থাকায় প্রথম ডোজ টিকা দেয়া বন্ধ করার পর এবার টিকা নিতে নিবন্ধন বন্ধ করে দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বিবিসিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেছেন, “আপাতত টিকার নিবন্ধন আমরা স্থগিত করেছি। আপনারা জানেন, টিকার চালান চুক্তিমত আমাদের হাতে এসে পৌঁছায়নি। যে কারণে আপাতত যাদের নিবন্ধন করা আছে তাদেরই টিকা দেয়া শেষ করতে চাই আমরা।”

পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচীর নিবন্ধন বন্ধ থাকবে।

তিনি বলেছেন নতুন করে প্রথম ডোজের টিকা দেয়া যখন শুরু হবে, সেসময় আবার নিবন্ধন চালু করা হবে।

এর আগে গত ২৬ শে এপ্রিল করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ দেয়া বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ।

কত মানুষ টিকা নিয়েছেন

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ৫ই মে পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন ৩১ লক্ষ ৬ হাজার ৭০৯ জন মানুষ।

ভ্যাকসিন নিতে এ পর্যন্ত ৭২ লক্ষ ৪৮ হাজার ৮২৯ জন মানুষ নিবন্ধন করেছেন।
বাংলাদেশে গত ৭ই ফেব্রুয়ারি ভারতে তৈরি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভিশিল্ড দেয়ার মাধ্যমে একযোগে দেশব্যাপী টিকাদান কর্মসূচী শুরু হয়।

২০২০ সালে ভারতের সিরাম ইন্সটিটিউটের সাথে যখন চুক্তি স্বাক্ষর হবার পর, গত জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি মাসে ভারত থেকে দুই চালানে ৭০ লাখ ডোজ টিকা বাংলাদেশ পেয়েছে।

এছাড়া ভারত সরকারের উপহার হিসাবে দিয়েছে ৩২ লাখ ডোজ।

সবমিলিয়ে বাংলাদেশ হাতে পেয়েছে মোট এক কোটি দুই লাখ ডোজ টিকা।

সিরাম ইন্সটিটিউটের সাথে চুক্তি অনুযায়ী প্রতিমাসে ৫০ লাখ ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা বাংলাদেশে আসার কথা, কিন্তু গত দুই মাসে কোন চালান আসেনি।

মূলত সিরাম ইন্সটিটিউটে তৈরি অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভিশিল্ডের ওপর নির্ভর করেই বাংলাদেশ টিকা দেয়ার কার্যক্রম শুরু করেছিল।

কিন্তু সম্প্রতি ভারতে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় অদূর ভবিষ্যতে দেশটি থেকে টিকা আসার সম্ভাবনাও নাকচ করে দেয়া হয়েছে।

যে কারণে বাংলাদেশে দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেয়ার ক্ষেত্রে প্রায় ১৩ লাখ ডোজ টিকার ঘাটতি রয়েছে বলে কয়েকদিন আগে বিবিসি বাংলাকে বলেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল বাসার মোঃ: খুরশিদ আলম।

এখন বাংলাদেশের সরকার বিকল্প হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সাথে যোগাযোগ করছে।

সূত্র:বিবিসি বাংলা

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..