1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ভাঙ্গুড়ায় হাসু হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

  • Update Time : রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩
  • ৫৫ Time View

শেখ সাখাওয়াত হোসেন, পাবনা (জেলা) প্রতিনিধি:

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় ১৫ আগস্ট রাতে নিজ ঘরে হত্যাকাণ্ডের শিকার হাসুর (৫০) হত্যাকারী আসামিকে আটক করেছে ভাঙ্গুড়া থানা পুলিশ। রোববার (২০ আগস্ট) দুপুরে তাকে আটক করা হয়েছে বলে জানান পুলিশ।

গ্রেফতার হওয়া আসামি রিমন (২৩) ভাঙ্গুড়া উপজেলার রাঙ্গালিয়া গ্রামের মোঃ আতিকুল ইসলামের ছেলে। সম্পর্কে তিনি ও হাসু একে অপরের ভায়রা ভাই। তিনি পেশায় শ্যালো ইঞ্জিনচালিত গাড়ির চালক। প্রাথমিকভাবে তিনি হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।

রিমনের স্বীকারোক্তি অনুসারে, ভাঙ্গুড়া থানা পুলিশ আসামিকে নিয়ে হাসুর বাড়ির টয়লেটের সেপটিক ট্যাংক থেকে হত্যায় ব্যবহৃত লোহার শাবল ও দা উদ্ধার করে।

পুলিশের একটি বিশ্বস্ত সূত্র থেকে জানা গেছে, হাসুর তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী সাজেদা পুনরায় ঘর করতে কবিরাজের কাছ থেকে একটি তাবিজ নিয়ে আসেন। কবিরাজের পরামর্শ মতে সাজেদা ওই তাবিজ হাসুর বাড়িতে মাটির নিচে পুঁতে রাখতে ছোট বোনের স্বামী রিমনের সাহায্য চান। সে অনুযায়ী রিমন ১৫ আগস্ট মঙ্গলবার দিবাগত রাত একটার দিকে হাসুর বাড়িতে গিয়ে ওই তাবিজ মাটিতে পুঁতার সময় হাসু তাকে দেখে ফেলেন।

এরপর হাসু তাকে ডেকে তার ঘরে নিয়ে গিয়ে ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দেয় এবং রিমনকে জিজ্ঞেস করেন- সে কেন রাতে চুপিচুপি তার বাড়িতে এসেছেন। রিমন তার কথার জবাব না দিলে হাসু স্থানীয় কাউন্সিলর ও থানা পুলিশকে ঘটনা জানাতে চাইলে রিমনের সঙ্গে তার ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে রিমন পাশে থাকা লোহার শাবল দিয়ে হাসুর মাথায় আঘাত করেন। এতে হাসু মাটিতে লুটিয়ে পড়লে পাশে থাকা ধারালো লোহার দা দিয়ে মাথায় আরও তিন-চারটি কোপ দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করেন। এরপর তিনি বাহির থেকে ঘর তালা দিয়ে হত্যাকাণ্ড ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে ঘরের বাহির থেকে সুড়ঙ্গ তৈরি করে চুরি সংঘটিত হয়েছে বলে প্রমাণের চেষ্টা করে।

ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলহাজ্ব রাশিদুল ইসলাম বলেন, ফোনকলের সূত্র ধরেই রিমনকে শনাক্ত করতে সক্ষম হয় ভাঙ্গুড়া থানা পুলিশ। এ হত্যাকাণ্ডে আরও কেউ জড়িত আছে কিনা তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..