1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

রকিবুলের সঙ্গে ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার’ জন্য ক্ষমা চাইবেন সুজন

  • Update Time : শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ২১৬ Time View

জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও আইসিসির ম্যাচ রেফারি বীর মুক্তিযোদ্ধা রকিবুল হাসানকে মারতে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজনের বিরুদ্ধে। এজন্য তাকে ক্ষমা চাইতে গত ৭ মার্চ লিগ্যাল (আইনি) নোটিশ পাঠানো হয়। আইনজীবীর মাধ্যমে ওই নোটিশের জবাব দিয়েছেন সুজন। তাতে তিনি ঘটনাকে ‘অনাকাঙ্ক্ষিত’ উল্লেখ করে ছোট ভাই হিসেবে দেখা করে ক্ষমা চাইবেন বলে জানিয়েছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রকিবুল হাসানের হয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আবু তালেব।

নোটিশের জবাবে খালেদ মাহমুদ সুজনের পক্ষে তার আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাসান চৌধুরী স্বাক্ষর করেছেন। এতে বলা হয়েছে, গত ২০ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজার শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দেশের সাবেক ক্রিকেটারদের নিয়ে আয়োজিত লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে যে ঘটনাটি ঘটেছিল, সেটি ছিল অপ্রত্যাশিত। সিনিয়র ক্রিকেটার রকিবুল হাসানকে উদ্দেশ্য করে ওই ঘটনা ঘটেনি। তারপরেও উনার সঙ্গে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, দেখা করে সেই ভুল বোঝাবুঝির জন্য আমি উনার ছোট ভাই হিসেবে ক্ষমা প্রার্থনা করব।

গত ৭ মার্চ পাঠানো নোটিশে খালেদ মাহমুদ সুজনকে সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আবু তালেব এ নোটিশ প্রেরণ করেছিলেন।

নোটিশে বলা হয়, গত ২০ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজার শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে বন্ধুত্ব আর ভ্রাতৃত্বের স্মারক লিজেন্ডস চ্যাম্পিয়নস ট্রপি চলাকালে অপ্রীতিকর এ ঘটনা ঘটে। সেদিন খেলা চলাকালে আচমকা খালেদ মাহমুদ সুজন তার অগ্রজ বীর মুক্তিযোদ্ধা রকিবুল হাসানের দিকে তেড়ে আসেন। এ সময় সে এতই উত্তেজিত ছিল যে চেষ্টা করেও তাকে থামানো যায়নি। পরে সুজন মাঠের পাশে থাকা স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের ছাউনি পর্যন্ত উপড়ে ফেলেন। তখন অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।

সুজনের এমন ঘটনায় অনেকেই অবাক হয়েছেন। অনেকে এগিয়ে গিয়ে সুজনকে আটকানোর চেষ্টা করেন। তাকে আটকাতে বেশ বেগই পেতে হয়েছে। এর মধ্যেই এই বোর্ড পরিচালক রাগ আটকাতে না পেরে উপড়ে ফেলেন মাঠের পাশে থাকা স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের ছোট্ট ছাউনিও।

এ ব্যাপারে রকিবুল হাসান বলেছেন, আমি যেহেতু টেকনিক্যাল কমিটির চেয়ারম্যান, তাই বলেছি অন্য জায়গায় খেলা আয়োজনের জন্য। আইনের মধ্যে যা আছে, তাই বলেছি। কিন্তু আমি হতাশ সুজনের এমন মারমুখী আচরণে।

নোটিশ প্রদানকারী আইনজীবী বলেছেন, সাবেক অধিনায়ক রকিবুল হাসান একজন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি খালেদ মাহমুদ সুজনের থেকেও জ্যেষ্ঠ ক্রিকেট অধিনায়ক। তাকে অপমানের ঘটনা আমার নজরে এসেছে। এ কারণে আমি সংক্ষুব্ধ হয়ে জনস্বার্থে এ নোটিশ পাঠিয়েছিলাম। নোটিশে সংবাদ সম্মেলন করে ক্ষমা চাইতে বিসিবির পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজনের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছিল। অন্যথায় এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কিন্তু এরই মধ্যে তিনি আমার কাছে ওই নোটিশের জবাব দাখিল করেছেন তার আইনজীবীর মাধ্যমে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..