1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ছাত্রলীগ নেত্রীর হাতে মার খেলেন বদরুন্নেসা মহিলা কলেজের ছাত্রী

  • Update Time : শনিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২২
  • ৩৪৮ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক: বদরুন্নেসা মহিলা কলেজের এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক পিটিয়েছে ঐ কলেজেরই ছাত্রলীগের এক নেত্রী। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে এ ঘটনা ঘটে। পরবর্তীতে অন্যান্য শিক্ষার্থীরা আহত শিক্ষার্থী মাহমুদা আক্তার কলিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে এবং সেখানে সে চিকিৎসা নেয়।

শিক্ষার্থীরা জানায়, কলেজ হোস্টেলে আক্রান্ত শিক্ষার্থী মাহমুদা আক্তার কলি কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খাদিজা ইসলামের রুমমেট। খাদিজা কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাবীবা আক্তার সাইমনের অনুসারী। তাই খাদিজা বিভিন্ন সময় কলিকে নিজেদের অনুসারী হয়ে কলেজে রাজনীতি করার জন্য চাপ দিয়ে আসছিলো এবং তাকে কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি সেলিনা আক্তার শেলীর রুমে যাওয়া এবং তার সাথে সম্পর্ক না রাখতে বলে। কিন্তু কলির তিনজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু সভাপতি শেলীর রুমমেট হওয়ায় তাকে প্রায়ই শেলীর রুমে যেতে হয়। এ কারণে ক্ষিপ্ত হয়ে খাদিজা ও তার অন্যান্য রুমমেটরা সংঘবদ্ধ হয়ে পূর্বপরিকল্পনা মাফিক বৃহস্পতিবার রাতে কলির ওপর হামলা চালায়।

আক্রান্ত শিক্ষার্থী মাহমুদা আক্তার কলি বলেন, আমাকে খাদিজা ইসলাম দরজা বন্ধ করে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে এবং বারবার বলছিলো তোকে বুয়েটের আবরারের মতো পিটিয়ে মেরে ফেলবো। তারা আমার গলায় পারা দিয়ে ধরে রাখে এবং এক পর্যায়ে আমি সেন্সলেস হয়ে পরি। পরবর্তীতে আশেপাশের রুমের শিক্ষার্থীরা আমাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে ভর্তি করে।

চিকিৎসা নিয়ে শুক্রবার ভোরে মেডিকেল থেকে হলে আসেন বলে জানান কলি। এখনও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত আছেন বলে জানান তিনি।

মারধরে বিষয়টি অস্বীকার করেছেন বদরুন্নেসা কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খাদিজা ইসলাম। তিনি বলেন, আমি এরকম কোনো ঘটনা ঘটাইনি এবং এর সাথে আমার কোনো সম্পৃক্ততা কেউ প্রমাণ করতে পারবেনা।

এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সেলিনা আক্তার শেলী বলেন, এই ঘটনার কথা শুনেছি। ছাত্রলীগের কেও জড়িত থাকলে এবং তা প্রমাণিত হলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..