বিরতির পর রোমাঞ্চ-উত্তেজনা যেন আরও বাড়ে। তিনটি লাল কার্ডের সঙ্গে একটি গোলও হয়েছে এই অর্ধে।
৫৭ মিনিটে শাবাইব আলখাদির শট গোলকিপার অমৃন্দর সিং হাত উঁচিয়ে প্রতিহত করেন। ৬৯ মিনিটে ভারতের জ্যাকসন সিংহের হেড ক্রস বারের ওপর দিয়ে না গেলে ভারতের ব্যবধান বাড়তে পারতো। শেষ ১০ মিনিটে দেখা দেয় চরম উত্তেজনা। প্রথম ম্যাচে লাল কার্ড দেখেছিলেন স্বাগতিকদের ক্রোয়েশিয়ান কোচ ইগর স্টিমাচ। যার পুনরাবৃত্তি হয়েছে আজও। বাংলাদেশের রেফারি আলমগীর সরকারের মার্চিং অর্ডার পেয়ে ৮০ মিনিটে মাঠ ছাড়তে হয়েছে ভারতের কোচকে।
৮৮ মিনিটে ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটলে দুই দলের একজন করে লাল কার্ড দেখেছেন। কুয়েতের হামাদ আল খালাফ ও রহিম আলী সরাসরি কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন। তার পর যোগ করা সময়েই কুয়েতের ভাগ্য খুলেছে। কুয়েতের একজনের শট ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজেদের জালে জড়িয়ে সর্বনাশ ডেকে আনেন ভারতের ডিফেন্ডার আনোয়ার আলী। তাতে করে গ্রুপসেরা হয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে কুয়েত। আর স্বাগতিক ভারত গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে শেষ চারে নাম লিখিয়েছে।