1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

মৌসুমের প্রথম শিরোপা আর্সেনালের

  • Update Time : সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০২৩
  • ৯৮ Time View

স্পোর্টস ডেস্ক: প্রতিশোধের জন্য এরচেয়ে ভাল মঞ্চ হয়ত পেতো না আর্সেনাল। এই ম্যানচেস্টার সিটির কাছেই গত মৌসুমের শেষভাগে লিগ শিরোপা হারিয়েছিল আর্সেনাল। মৌসুমের প্রথম ম্যাচে সেই ম্যানসিটির সাথে, তাও আবার কমিউনিটি শিল্ডের ফাইনালে। আর ম্যাচটা জয় দিয়েই শেষ করলো গানার্সরা। সেইসঙ্গে মৌসুমের প্রথম ম্যাচেই শিরোপার স্বাদ পেল মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। 

প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষ দুই দলের খেলা শেষটা হয়েছে নিরুত্তাপভাবেই। শেষ মুহূর্তে আর্সেনাল গোল না করলে হয়ত ফলাফল হতো অন্যরকম। ১-১ সমতায় আনা ম্যাচটা পেনাল্টিতে নিজেদের করে নিয়েছে লন্ডনের ক্লাবটি। সর্বজয়ী পেপ গার্দিওলা আরও একবার ব্যর্থ হলেন কমিউনিটি শিল্ড শিরোপা পেতে। এই নিয়ে টানা তিনবার এই ফাইনাল হেরেছেন স্প্যানিশ মাস্টারমাইন্ড।

লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে শুরুটা ছিল ম্যাড়ম্যাড়ে। অন্তত গতবারের চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটির ধীরগতির ফুটবলে প্রথমার্ধ ছিল বিবর্ণ। নতুন সাইনিং মাতেও কোভাচিচ আর অভিজ্ঞ রড্রির রসায়ন ভালোই ছিল। কিন্তু জ্যাক গ্রিলিশ আর বার্নাদো সিলভার ছিলেন না চেনা ছন্দে।

আর সবচেয়ে বড় হতাশার নাম ছিলেন আর্লিং হলান্ড। আরও একবার বিগ ম্যাচে নিজেকে চেনাতে ব্যর্থ হলেন এই নরওয়েজিয়ান গোলমেশিন। ম্যানসিটির জার্সিতে এখন পর্যন্ত কোন ফাইনালেই গোল পেতে দেখা যায়নি তাকে।

বিপরীতে আক্রমণে ভীতি ছড়িয়েছে আর্সেনাল। জন স্টোনস এবং স্টেফান ওর্তেগার কল্যাণে গোলশূন্য অবস্থায় শেষ হয় প্রথমার্ধ। গোলমুখে ভাল আক্রমণ করেও গোল পেতে ব্যর্থ হয়েছেন কাই হারভার্টজ, গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেলিরা।

দ্বিতীয়ার্ধে সিটিজেন্স বস পেপ গার্দিওলা পরিবর্তন এনেছেন দুটি। সেই দুইয়ের কল্যাণেই ভেঙেছে ডেডলক। ৭৭ মিনিটে কেভিন ডি ব্রুইনার পাসে সিটিকে এগিয়ে দেন তরুণ কোল পালমার। ডিবক্সের একপ্রান্ত থেকে দারুণ এক শটে আর্সেনালের রক্ষণদূর্গ ভেদ করেন এই ইংলিশ মিডফিল্ডার।

ম্যাচটা শেষ হতে পারতো ওই এক গোলেই। বিতর্ক আছে ১১ মিনিটের এক্সট্রা টাইম নিয়ে। তবে সেই লম্বা সময়ের ফায়দা ঠিকই তুলে নিয়েছে গানার্সরা। অতিরিক্ত সময়ের শেষ সেকেন্ডে তাদের সমতায় ফেরান লিয়ান্দ্রো টোসার্ড। সিটির স্কোরার পালমারের মতো তিনিও ছিলেন বদলি।

কমিউনিটি শিল্ডের ম্যাচ। ৯০ মিনিটে ফলাফল ড্র হলে সরাসরি পেনাল্টি শ্যুটআউটের নিয়ম। যেখানে সফল আর্সেনালই। সিটির দুই অভিজ্ঞ তারকা ডি ব্রুইনা এবং রদ্রি করেছেন মিস। বিপরীতে ৪ শটের প্রতিটিতেই লক্ষ্যভেদ করেছে আর্সেনাল। ফ্যাবিও ভিয়েরার শেষ শট জালে জড়াতেই মৌসুমের প্রথম শিরোপা উল্লাসে ভাসলো লন্ডনের ক্লাবটি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..