1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

সিনওয়ারের মৃত্যুতে খুব খুশি বাইডেন, বললেন— বিশ্বের জন্য ভালো দিন

  • Update Time : শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৪ Time View

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের প্রধান নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে হত্যার ঘোষণায় ইসরায়েলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি এই হত্যাকাণ্ডকে ইসরায়েলের জন্য “স্বস্তিদায়ক” বলে উল্লেখ করেছেন।

একইসঙ্গে সিনওয়ারের হত্যাকাণ্ড চলমান গাজা যুদ্ধের অবসানের দিকে একটি পদক্ষেপ বলেও অভিহিত করেছেন তিনি। শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

অবশ্য হামাসের প্রধান নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে হত্যার বিষয়ে ইসরায়েলের এই দাবি এখনও নিশ্চিত করেনি হামাস। তবে বাইডেন বৃহস্পতিবার আরও বলেন, সিনওয়ারের দাবিকৃত এই হত্যাকাণ্ড চলমান সংঘর্ষের “রাজনৈতিক নিষ্পত্তির’ একটি সুযোগ সামনে এনেছে।

গত বুধবার গাজার রাফায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় হামাসের প্রধান নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার নিহত হন। তবে দখলদার ইসরায়েলি সেনারা জানত না তারা সিনওয়ারকে হত্যা করেছে। পরে বৃহস্পতিবার বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হয়ে ইসরায়েলি হামলায় হামাস প্রধানকে হত্যার দাবি করেন ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ।

ইসরায়েলি কর্মকর্তারা সিনওয়ারকে হত্যা এবং পরিচয় নিশ্চিত করার বিষয়ে ঘোষণা করার পরে প্রেসিডেন্ট বাইডেন এক বিবৃতিতে বলেন, “এটি ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বের জন্য একটি ভালো দিন। আজ আবারও প্রমাণিত হয়েছে, বিশ্বের কোথাও কোনো সন্ত্রাসী বিচার থেকে পালাতে পারবে না, তা যতই সময় লাগুক না কেন।”

বাইডেন আরও বলেন, সিনওয়ারের পাশাপাশি হামাসের আরও নেতাদের “অবস্থান শনাক্ত” করতে ইসরায়েলি বাহিনীকে সহায়তা করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম চ্যানেল-১২ জানিয়েছে, গত বুধবার গাজার রাফার একটি ভবনে হামাসের কয়েকজন যোদ্ধাকে প্রবেশ করতে দেখে ইসরায়েলি সেনারা। এরপর সেখানে হামলা চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। হামলার পর সেনারা সেখানে যাওয়ার পর সিনওয়ারের মতো দেখতে এক যোদ্ধাসহ মোট তিনজনের লাশ পায় তারা। এরপর আজ নিশ্চিত হওয়া গেছে ওই লাশটি সিনওয়ারেরই ছিল।

গত জুলাই মাসে ইরানের রাজধানী তেহরানে এক হামলায় পূর্বসূরি ইসমাইল হানিয়াহ নিহত হওয়ার পর ইয়াহিয়া সিনওয়ার ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী এই গোষ্ঠীটির রাজনৈতিক ব্যুরোর প্রধান হয়েছিলেন। তেহরানে হানিয়াহ হত্যাকাণ্ডের জন্য ইসরায়েলকে ব্যাপকভাবে দায়ী করা হয়ে থাকে।

এদিকে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান সিনওয়ারের দাবিকৃত হত্যাকে একটি “সুযোগ” হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, “সিনওয়ার হামাসের জন্য অপারেশনাল, সামরিক ও রাজনৈতিকভাবে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন।”

তিনি আরও বলেন, “তিনি সাম্প্রতিক সপ্তাহ এবং মাসগুলোতে তার একক নেতৃত্বে রাজনৈতিক এবং সামরিক শাখা উভয়ের নিয়ন্ত্রণকে একত্রিত করেছিলেন এবং তাই এটি (সিনওয়ারের হত্যাকাণ্ড) খুব গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।”

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..