1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

১০ বছরে তৃতীয় অর্থনীতির দেশ হবে ভারত

  • Update Time : রবিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৯৫ Time View

বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারির কারণে অর্থনীতিতে ব্যাপক ধস নেমে এসেছে। ভারতের অর্থনীতিতেও বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে করোনা।

তবে এতকিছুর মধ্যেও সেন্টার ফর ইকোনমিক্স অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চের সমীক্ষা আশার বাণীই শোনাচ্ছে। সংস্থাটি বলছে, ২০২০ সালে ভারত বিশ্বের ষষ্ঠ অর্থনীতির দেশ হিসেবে নাম লেখালেও ২০২৫ সালের মধ্যে ৫ম স্থানে উঠে আসবে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্ব অর্থনীতিতে তৃতীয় স্থান দখল করবে ভারত। এমন তথ্যই উঠে এসেছে ওই সমীক্ষায়।

শনিবার প্রকাশিত ওই সমীক্ষায় সিইবিআর জানিয়েছে, ২০১৯ সালেই ব্রিটেনকে অর্থনীতির বৃদ্ধিতে ছাড়িয়ে গিয়েছিল ভারত। তবে করোনা সংক্রমণ শুরুর পর লকডাউনের জেরে আর্থিক প্রবৃদ্ধিতে ধাক্কা খেয়েছে ভারত। ফলে ২০২০ সালে ফের ভারতকে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেছে ব্রিটেন। আর্থিক অগ্রগতির এই হার বজায় থাকলে ২০২৫ সালেই পঞ্চম অর্থনীতিতে পৌঁছাবে ভারত।

অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের দাবি, ২০২১ সাল থেকেই চাঙ্গা হবে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির গতি। এতে ২০২৭ সালে জার্মানিকে পেছনে ফেলে ও ২০৩০ সালে জাপানকে পেছনে রেখে তৃতীয় স্থানে উঠে আসবে ভারত। সিইবিআরের ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ২০২১ সালে আর্থিক বৃদ্ধির হার ৯ শতাংশ ও ২০২২ সালে ৭ শতাংশ প্রসারিত হবে।

ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৮ সালে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে চীন। এদিকে, আত্মনির্ভর ভারতের শ্লোগান তুলে একাধিক পরিকল্পনা শুরু করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। এর জের ধরে দেশ স্বাবলম্বী অর্থনীতির পথে হাঁটতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

গ্লোবাল টাইমসের সাম্প্রতিক রিপোর্ট অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চীন থেকে ভারতে ৫ হাজার ৯শ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য এসেছে যা প্রায় ১৩ শতাংশ কম। অক্টোবর পর্যন্ত এই পরিসংখ্যান ছিল ১৬.২ শতাংশ। অন্যদিকে নভেম্বর পর্যন্ত ভারত থেকে চীনে পণ্য গিয়েছে ১৯শ কোটি মার্কিন ডলার। যা আগের বছরের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি।

ফলে চলতি বছরের নভেম্বর পর্যন্ত যা অবস্থা তাতে চীন থেকে ১৩ শতাংশ কম পণ্য এসেছে। তবে এই সীমান্ত জটিলতার মধ্যেও ভারত থেকে চীনে পণ্য রফতানি পরিমাণ বেড়েছে। যদিও এ বিষয়ে চীনা সংবাদমধ্যমের বক্তব্য হচ্ছে, বাণিজ্যের সঙ্গে সীমান্ত সমস্যাকে মিশিয়ে ফেলা উচিত নয়। আর সে কারণেই ভারত থেকে পণ্য আমদানিতে তাদের কোন সমস্যা হচ্ছে না। সাম্প্রতিক সময়ে চীন থেকে পণ্য আমদানি কমেছে ১৩ শতাংশ এবং অন্যদিকে রফতানি বেড়েছে ১৩ শতাংশ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..